• No products in the cart.

সেরা কয়েকটি ভয়েস চেঞ্জ করার সফটওয়্যার – (ভয়েস চেঞ্জ অ্যাপ)

সেরা কয়েকটি ভয়েস চেঞ্জ করার সফটওয়্যার বা ভয়েস চেঞ্জ অ্যাপ-এর তালিকা (Best voice changer apps list):  

অ্যান্ড্রয়েড কিংবা আইফোনের জন্য অসংখ্য অ্যাপ্লিকেশন এসেছে বা আসে – যা মানুষদের তাদের কাজগুলো সহজে সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করে।

ঠিক তেমনই কিছু অ্যাপ মানুষকে বিনোদন দিয়ে, তাদের ফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরও মজাদার ও হাস্যকর করে তুলেছে, যথা- গলার স্বর পরিবর্তনকারী অ্যাপগুলো।

আর, এমনই এক ধরণের প্রায় ভুলতে বসা অ্যাপ্লিকেশন গুলোই হল ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপ – যেগুলো এক সময় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।

আজকে আমাদের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো,

বেশ কিছু সেরা, ওয়েল-ফাঙ্কশনড voice changing software এবং voice changer apps গুলোর সম্পর্কে।

প্রথমে জানি যে,

ভয়েস চেঞ্জ অ্যাপ বা ভয়েস চেঞ্জ করার সফটওয়্যার কি ?

ভয়েস চেঞ্জার হল এমন এক ধরণের অ্যাপ বা সফ্টওয়্যার, যা ব্যবহারকারীর ভয়েসের পিচ বা টোনকে যন্ত্রের সাহায্যে পাল্টে দিতে পারে।

এইগুলো ব্যবহার করে আপনি অডিও রেকর্ড করতে পারেন অথবা ইমেল বা কোনো সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট, যথা- স্কাইপ, ডিসকর্ড, স্টিম-এর মাধ্যমে গেমিং, ট্রোলিং করতে পারেন।

এই অ্যাপ বা সফটওয়্যারগুলোতে মূলত সহজ ইন্টারফেস থাকে ও একটা বিশাল রেঞ্জের এফেক্টও থাকে; যা আপনি সহজেই রিয়েল-টাইমে ব্যবহার করতে পারেন।

এখনকার সময়ে ভালো মানের ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশন বা সফটওয়্যার খুব কমই রয়েছে।

আর, দুঃখের বিষয় হল এই যে, এখনকার স্মার্টফোনগুলো এই ধরণের অডিও তৈরি ও সংরক্ষণ করার একটা নিখুঁত মাধ্যম হলেও, বর্তমানের ব্যবহারকারীরা এইগুলো প্রায় ব্যবহার করে না বললেই চলে।

সম্প্রতিকালে অনেকগুলো ওপেন সোর্স ভয়েস-চেঞ্জিং ইঞ্জিন রয়েছে; আর বেশিরভাগ অ্যান্ড্রয়েড ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপগুলো এই ওপেন-সোর্সগুলোকে ব্যবহার করেই কাজ করে থাকে।

তবে, এখনও অনেক ডেভেলপার রয়েছে, যারা বর্তমানেও সেরা অ্যাপ বা সফটওয়্যার তৈরি করে, যেগুলো কপিক্যাট মেথডের বাইরে গিয়ে অন্য উপায়ে আপনার ভয়েস পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।

তবে, চাহিদা হ্রাস পেলেও, এখনও অনেক দুর্দান্ত ভয়েস পরিবর্তনকারী অ্যাপ ও সফটওয়্যার রয়েছে; যা সহজেই আপনাকে আপনার ভয়েস পরিবর্তন করতে দেয়।

চলুন, তাহলে জানা যাক, বেশ কয়েকটি উন্নতমানের পি.সি, অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস-এর জন্য উপলব্ধ ভয়েস চেঞ্জ অ্যাপগুলো সম্পর্কে।

সেরা ৮টি ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপ (পি.সি, অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস):

নিচে শীর্ষস্থানীয় ও বিনামূল্য ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপগুলোর একটা বিশেষ তালিকা তৈরী করা হয়েছে।

যেখানে আপনি এই জনপ্রিয় সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশনগুলোর বৈশিষ্ট্য এবং ওপেন সোর্স (বিনামূল্য) সফটওয়্যারের হদিশও পেয়ে যাবেন।

১. Voice Changer (বিনামূল্য):

বেস্ট ভয়েস চেঞ্জার নামের অ্যাপটি বিভিন্ন ধরণের ফাইল ফরম্যাট, যেমন- WAV, MP3 ও অন্যান্য ফরম্যাটেও কাজ করে থাকে।

এই সফ্টওয়্যারটির মাধ্যমে আপনি মাত্র একটা ক্লিকেই এফেক্ট অ্যাড করতে পারবেন৷

ভারতে উপলব্ধ সেরা ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপগুলোর মধ্যে বেস্ট ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপটি হল যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য।

আপনি এখানে স্বাচ্ছন্দ্যে অডিও ফাইল রেকর্ড করতে কিংবা আপনার এক্সিস্টিং ফাইলগুলোকে ইম্পোর্ট করেও পছন্দমতো এফেক্টগুলো যুক্ত করতে পারেন।

এই গলার স্বর পরিবর্তনকারী অ্যাপ্লিকেশনটি সম্পূর্ণভাবে বিনামূল্য।

এছাড়াও, এটি আপনার ডিভাইসে খুব কম স্পেস খাওয়া সত্ত্বেও একদম ত্রুটিহীনভাবে কাজ করে।

এমনকি, আপনি এখান থেকে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেও আপনার সমস্ত রেকর্ডিং শেয়ার করতে পারবেন।

বিভিন্ন এফেক্ট, যেমন- রোবট, ভূত বা এলিয়েন ব্যবহার করে আপনার স্বরকে পুরোপুরি বদলে দিতে পারবেন৷

বৈশিষ্ট্য:

– এখানে প্রচুর এফেক্টস-এর অপশন আছে।

– ভয়েস রেকর্ড করতে পারেন বা ভলিউম পাল্টাতে এক্সিস্টিং অডিও ফাইল নির্বাচন করতে পারেন।

– বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে, যথা- হোয়াটসঅ্যাপ, টুইটার, ফেসবুক ও লাইনের মাধ্যমেও ভয়েস শেয়ার করতে পারেন।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: অ্যান্ড্রয়েড।

২. Audio4Fun:

Audio4Fun ভয়েস চেঞ্জার সফ্টওয়্যারটি আপনাকে অডিও প্রেসেন্টেশন, অডিও/ভিডিও ক্লিপ, অডিও মেসেজ কিংবা ভয়েস মেল ইত্যাদির স্বরকে পাল্টাতে সাহায্য করে।

এমনকি, আপনি ভয়েস-ওভার ও ভয়েস ডাবিং করতেও এই ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপটিকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ভয়েস পরিবর্তন ও তৈরি করতে পারে।

এটি ব্যবহার করে আপনি বয়স্ক মহিলার, কিশোর ছেলে-মেয়ের ও আরও অনেকের গলার স্বর নকল করতে পারবেন।

বৈশিষ্ট্য:

– এটিতে প্রাণবন্ত অডিও ও ব্যাকগ্রাউন্ড এফেক্টের একটা বিশাল লাইব্রেরি রয়েছে।

– এর স্মার্ট ও ব্যবহারকারী-বান্ধব ইন্টারফেস আপনাকে সহজ অ্যাক্সেস দিতে সক্ষম।

– আপনি সহজেই অনলাইন ও অফলাইন দরকারে ভয়েস পরিবর্তন করতে পারবেন।

– অত্যাধুনিক ভয়েস মর্ফিং টেকনোলজির মাধ্যমে আপনি সবসময় ন্যাচারাল ভয়েস তৈরি করতে পারবেন।

– এই গলার স্বর পরিবর্তনকারী সফ্টওয়্যারটি ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং, অনলাইন ভিডিও গেম ও VoIP প্রোগ্রামগুলোর জন্যে সেরা কাজ করে।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: উইন্ডোজ ভিস্তা, 7, 8, 10 (32-বিট ও 64-বিট)

৩. Voicemod:

মূলত, Voicemod হল একটি বিনামূল্যের সাধারণ ভয়েস মডুলেটর।

এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের গলার স্বরকে নারী, পুরুষ, রোবট,কিংবা আরও অন্যান্য স্বরে রূপান্তরিত করতে পারে।

এই ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপটি আপনার কম্পিউটারের পাশাপাশি অনলাইন গেমের জন্যেও ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

বৈশিষ্ট্য:

– এই অ্যাপটি WAV ও MP3 ফাইল ফরম্যাটও সাপোর্ট করে।

– ভয়েস নির্বাচন করতে প্রধান প্যানেলটি ব্যবহার করা খুব সহজ।

– সাধারণ SDK-এর সাহায্যে রিয়েল-টাইমে ভয়েস পাল্টানো সম্ভব।

– কম্পিউটারের জন্য এই ভয়েস চেঞ্জার সফটওয়্যারটি ভয়েস ডিস্টর্শনসহ প্রচুর এফেক্ট নিয়ে আসে।

– ফ্রি ফায়ারের মতো অনলাইন গেমের পাশাপাশি এই ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপটি Viber, Hangouts, Paltalk এবং আরও অনেক অসংখ্য চ্যাট সার্ভিসিং সফ্টওয়্যারের সাথেও ভালোভাবে কাজ করে।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: উইন্ডোজ পি.সি, লিনাক্স, অ্যান্ড্রয়েড, ও আইওএস।

৪. Voice Changer with Effects:

Voice Changer with Effects হল এমন একটা মোবাইল ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশন; যা আপনাকে আপনার গলার স্বর পরিবর্তন বা মডুলেশন  করতে সাহায্য করে।

এর মাধ্যমে আপনি কোনো রিংটোন বা নোটিফিকেশন সাউন্ড হিসাবে ভয়েস সেট করতে পারবেন৷

এই ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপে আপনি বিনামূল্যে প্রায় ৪০টিরও বেশি এফেক্ট ব্যবহার করতে পারবেন।

বৈশিষ্ট্য:

– সাধারণ টেক্সট ফাইল থেকেও ভয়েস তৈরি করা সম্ভব।

– আপনি আগে থেকে রেকর্ড করা শব্দ এখানে ইম্পোর্ট করতে পারেন।

– এই ভয়েস চেঞ্জার সফ্টওয়্যারে আপনি রেকর্ডিং সেভ করে রাখতে পারবেন।

– এখানে আপনি সাউন্ডের সাথে-সাথে কোনো ইমেজও তৈরি করতে পারবেন।

– আপনি রেকর্ড করা ভয়েস এফেক্টগুলো আপনি হোয়াটসঅ্যাপ, ই-মেইল ও আরও অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করতে পারেন।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: অ্যান্ড্রয়েড

৫. Best Voice Changer:

Voice Changer নামক এই ভয়েস চেঞ্জ করার মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনটি আপনাকে অডিও ফাইলগুলোতে এফেক্ট অ্যাড করে ভয়েস প্লাটাতে সাহায্য করে।

আপনি এটি আরামসে যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেই ব্যবহার করতে পারেন।

এছাড়াও, এই অ্যাপটি ব্যবহার করা খুবই সোজা এবং এতে আপনি মজাদার এফেক্টও তৈরী করতে পারেন।

বৈশিষ্ট্য:

– এই অ্যাপটি নানা ভয়েসের এফেক্টের টোন সাপোর্ট করে।

– এখানে আপনি আপনার সেভড অডিও দেখতে ও সম্পাদনাও করতে পারেন।

– আপনি অডিও রেকর্ড করতে কিংবা ওপেন করতেও পারেন, এমনকি সহজেই এফেক্ট অ্যাড করতে পারবেন।

– এই ভয়েস চেঞ্জার সফ্টওয়্যারটি আপনাকে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ও ব্লুটুথের মাধ্যমে সেভ্ড অডিও শেয়ার করতে দেয়।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: অ্যান্ড্রয়েড।

৬. Voice changer/ recorder:

Voice Changer Voice Recorder- super voice editor নামের এই মোবাইল ডিভাইস অ্যাপটি আপনাকে আপনার ভয়েসের মান উন্নত করতে সাহায্য করে।

আপনি এখানে HD-মানের ভয়েস রেকর্ড করতে পারবেন।

এই ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রিয় সুপারহিরোর ভয়েস ব্যবহার করতে পারবেন।

তবে, আপনি এখানে নানান এফেক্ট, যেমন- রোবট, এলিয়েন, প্রাণী ও আরও অনেক কিছুর শব্দ নকল করতে পারবেন৷

এমনকি, আপনি এখানে গান গাইতে ও রেকর্ডও করতে পারেন।

এছাড়াও, এখানে আপনি ভয়েস ফিল্টারগুলো ব্যবহার করে সম্পাদনা ও শেয়ারও করতে পারেন।

এই অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনি পেশাদার গায়কদের মতো সিঙ্গার, স্টুডিও রিভার্ব, টার্নটেবল, থিয়েটার ও শো-এর মতো এফেক্ট অ্যাড করে গান রেকর্ডও করতে পারবেন।

বৈশিষ্ট্য:

– গান গাওয়ার জন্য ভয়েস এফেক্ট রয়েছে।

– এখানে আপনি বন্ধুদের ভয়েস এফেক্ট সেন্ড করতে পারবেন।

– এই অ্যাপটি আপনি মেসেঞ্জার ও ফোন কলের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।

– এই অ্যাপ্লিকেশনটি শিশু, বৃদ্ধ ও রোবটের মতো আরও নানান এফেক্টগুলোকেও সাপোর্ট করে।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: অ্যান্ড্রয়েড।

৭. Voice Changer – audio effects:

OnePixel Studio-এর এই Voice Changer নামের অ্যাপটি হল এই তালিকার সবথেকে জনপ্রিয় অ্যাপগুলোর মধ্যে একটি।

এখানে আপনি ২৫টি ভয়েস এফেক্ট পেয়ে যাবেন।

যদিও, আপনি কম-বেশি সব অ্যাপেই এই এফেক্টগুলো পেয়ে যাবেন।

তবে, এখানে আপনি খুব সহজেই অডিও ফাইল ইম্পোর্ট করতে পারবেন ও সেগুলিতে ভয়েস এফেক্ট অ্যাড করতে পারবেন।

এছাড়াও, এই ভয়েস চেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশনে আপনি রেকর্ডিং সেভ করতে পারেন ও রিংটোন হিসাবেও ব্যবহার করতে পারেন।

এমনকি, আপনি এই অডিও ফাইলগুলোকে MP3 কিংবা WAV হিসাবেও সেভ করে রাখতে পারবেন৷

এই অ্যাপটি ব্যবহার করা যথেষ্ট সোজা ও এর ইন্টারফেসটিও অনেক বেশি ব্যবহারকারী-বান্ধব।

বৈশিষ্ট্য: 

– এখানে রেকর্ডিং সেভ করা যায়।

– সহজ ও ব্যবহারকারী-বান্ধব ইন্টারফেস রয়েছে।

– এখানে ২৫টিরও বেশি নানান কুল এফেক্ট রয়েছে।

– বিভিন্ন অ্যাপের সাহায্যে রেকর্ডিং শেয়ার করা যায়।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: অ্যান্ড্রয়েড।

৮. NCH – Voxal Voice Changer:

NCH Voxal Voice Changer হল একটি ব্যবহারকারী-বান্ধব ভয়েস চেঞ্জার সফ্টওয়্যার।

এখানে আপনি স্ট্রিম, কল, গেমিং ও মেসেজিংয়ের সময় ইনস্ট্যান্ট ভয়েস পাল্টাতে পারবেন।

এই সফটওয়্যারটির মাধ্যেম আপনি সহজেই আপনার গলার স্বরকে চরমভাবে বিনোদনমূলক করে তুলতে পারবেন।

এই বিনামূল্যের রিয়েল-টাইম ভয়েস চেঞ্জার সফটওয়্যারটি পি.সি ও ম্যাক ব্যবহারকারীদের অডিও রেকর্ডিংয়ের মাধ্যমে অসংখ্য গান রেকর্ড করতে ও ভয়েস এফেক্ট যোগ করতে দেয়।

বৈশিষ্ট্য:

– এখানে আপনি অডিওবুকও বানাতে পারেন।

– এটি রিয়েল-টাইমে ভয়েস পরিবর্তন করার জন্যে ব্যবহার করা যায়।

– দ্রুত ভয়েস পরিবর্তন নিয়ন্ত্রণ করতে এখানে হটকিও সেট করতে পারেন।

– এখানে আপনি আপনার গলার স্বর খুবই মজাদার আওয়াজে পরিবর্তন করতে পারেন।

– আপনি আপনার গলার স্বরে এফেক্ট যোগ করতে পারেন ও এডিটিং মোডে সেভ করেও রাখতে পারেন।

সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্ম: উইন্ডোস ও ম্যাক

পরিশেষে:

আমরা প্রায়ই বিনোদনের উদ্দেশ্যে গেমিং, স্ট্রিমিং ও ভিডিওগুলোকে মজাদার করে তুলতে আমাদের ভয়েস পাল্টে থাকি।

এখানে আমরা কিছু সেরা ভয়েস চেঞ্জারের কথা উল্লেখ করলাম, যেগুলোর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার ভয়েস পরিবর্তন করতে পারবেন।

এই সমস্ত সফটওয়্যার বা অ্যাপগুলো বিনামূল্যে এবং এককথায় দুর্দান্ত।

তবে, আপনি আপনার সুবিধা, অসুবিধা ও প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো সফটওয়্যার বা অ্যাপ বেছে নিতে পারেন।

আমাদের আজকের ভয়েস চেঞ্জ অ্যাপ নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি এখানেই শেষ হল।

এর মধ্যে কোন ভয়েস চেঞ্জ করার সফটওয়্যার বা অ্যাপটা আপনার সবথেকে বেশি পছন্দ হয়েছে, অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।

0 responses on "সেরা কয়েকটি ভয়েস চেঞ্জ করার সফটওয়্যার – (ভয়েস চেঞ্জ অ্যাপ)"

Leave a Message

Your email address will not be published. Required fields are marked *

top
Technical Bangla ©  All rights reserved.