• No products in the cart.

বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন যোগ্যতা ২০২৩ (স্কলারশিপ‌সহ) এইচএসসিতে পয়েন্ট কম পেলে কোথায় আবেদন করবেন?

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। ট্রিকবিডি প্ল্যাটফর্মে ভিজিট করা সবাইকে স্বাগতম জানাই।

আজ বের হলো এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল।কেউ হয়তো এ প্লাস পেয়েছো, কেউবা ৪ কেউবা কোনরকম ৩ কিংবা টেনে টেনে সাড়ে ৩ এর ঘরে।
এইচএসসির ফলাফল উচ্চশিক্ষা জীবনে অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এটাও মনে রেখো অবশ্যই এটি শুধুমাত্র একটি পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল। পরবর্তী জীবনে তুমি‌ কিরকম লাইফ লিড করবা কিংবা কি ধরনের চাকরি করবা সেটি কিন্তু এই ফলাফলের উপর খুব বেশি নির্ভর করে না। চাকরি পেতে হবে তোমাকে নিজের যোগ্যতায় ভাইবা বোর্ডে পরীক্ষা দিয়ে।
তবে একটি ভালো‌ কর্পোরেট লাইফ পেতে এবং তোমাদের পরবর্তী জীবনে কি ধরনের মানুষ হবা তার একটি বড় অংশ‌ কিন্তু নির্ভর করছে তুমি উচ্চশিক্ষা কোন প্রতিষ্ঠান থেকে করবে। বিশ্ববিদ্যালয় শব্দটির গভীরতা কিন্তু অনেক। তোমাদের সামনে এখন একটি অফুরন্ত জ্ঞানের সমুদ্র অপেক্ষা করছে। একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় মানে বিভিন্ন শ্রেনীর, বিভিন্ন ধরনের মানুষজনদের আগাগোনা। এখানে যেমন ভালো প্রিভিলেজ পাওয়া মানুষজন আছে তেমনি খুবই দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা মানুষ‌ও আছে। এখানে পলিটিক্স, উচ্চশিক্ষা, স্ট্রাগল, সিনিয়র-জুনিয়র সম্পর্ক,অ্যালুমিনাইদের গল্প একে অপরের সাথে কি নিদারুনভাবে‌ না জড়িয়ে আছে!
তোমরা এখন জীবনের একটি খুবই নাজুক, Vulnerable অবস্থায় রয়েছ। এই সময়টুকুতেই তোমাদের ভবিষ্যত নির্ভর করছে।

কারো ফলাফল হয়তো মনমতো হয়নি, কারোবা এ প্লাস একটুর জন্য মিস করে গেছো কিংবা কেউ ৪-৪.৫০ রেন্জের ভিতরে জিপিএ ধরে‌ রেখেছো।কম জিপিএ মানে এই না তুমি অ্যাডমিশনে পিছিয়ে গেছ কিংবা সবার থেকে ছিটকে গেছ

অনেকে শুধু একটু ভালো গাইড্যান্সের অভাবে মনমরা হয়ে থাকে। চলো জেনে নে‌ওয়া যাক কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কত পয়েন্ট লাগে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের জন্য

প্রথমেই বলে রাখি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন যোগ্যতা প্রতিবছর পরিবর্তন হয়। কখনো আবেদন যোগ্যতা বাড়ানো হয় কখনোবা আবেদনের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সাবজেক্টের উপর বিশেষ ক্রাইটেরিয়া সেট করে দেয়া হয় এবং ওভার‌অল জিপিএ কমানো হয়।এর সবকিছু নির্ভর করছে এ প্লাসের হার, বিভিন্ন বোর্ডের পাশের হারের উপর।তাই এগুলো যতক্ষন অফিশিয়াল নোটিস দেয়া না হয় ততক্ষণ সুনিশ্চিত হ‌ওয়া যায় না। তবে বিগত ২২-২৩ সেশনের উপর ভিত্তি করে এখানে জিপিএ রিকোয়ারমেন্ট দেয়া হলো

বুয়েট

 

বাংলাদেশের ইন্জিনিয়ারিং বললে প্রথমেই যে নাম আসে তা হচ্ছে বুয়েট
Bangladesh University Of Engineering & Technology বা বুয়েটের আবেদন যোগ্যতা নিন্মরূপ

SSC 4.00 ( পদার্থ রসায়ন জীববিজ্ঞান উচ্চতর গণিতে ন্যূনতম আলাদা করে ৪ পেতে হবে)

HSC 5.00 ( গনিতে ২০০ এর মধ্যে ১৭০ এবং পদার্থ ও রসায়নে ৪০০ এর মধ্যে ৩৭২ থাকতে হবে)

পরীক্ষার ধরন: ১০০ নাম্বারের‌ MCQ এবং 400 নাম্বারের লিখিত পরীক্ষা।

কেবল‌ যারা ১০০ নাম্বারের পরীক্ষায় র্যাংকিং করে তারাই লিখিত পরীক্ষায় বসার সুযোগ পায়। লিখিত পরীক্ষায় ৪০০ এর মধ্যে সর্বোচ্চ যারা স্কোর করে তাদের নিয়ে প্রকাশিত হয় বুয়েটের প্রথম মেরিট লিস্ট।

আসনসংখ্যা প্রায় ১৩০০

গুচ্ছ ইন্ঞ্জিনিয়ারিং CKRuet

 

বাংলাদেশের অন্যান্য টপ তিনটি ইন্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় হলো

Chittagong University of Engineering & technology
Khulna University Of Engineering & Technology
Rajshaahi University Of Engineering & Technology

এই তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় একটি কম্বাইন্ড পরীক্ষা নেয়। এই ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলের উপর একটি Ranking position এর তালিকা প্রকাশ করা হয়। তারপর rankingধারীরা তাদের চয়েসলিস্ট সাবমিট করে কোন সাবজেক্ট নিয়ে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চায়। তাদের ভর্তি পরীক্ষার Ranking এবং Ssc+Hsc ফলাফলের ভিত্তিতে তাদের ফাইনাল‌‌ রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়।এক্ষেত্রে সাবজেক্ট চয়েস একটি গুরুত্বপূর্ণ রোল‌ প্লে করে।

আবেদন যোগ্যতা

SSC 4.00

HSC 5.00 (পদার্থ রসায়ন গনিত প্রতিটা ৫.০০ করে পেতে হবে এবং ইংরেজি ৪.০০)

আসন সংখ্যা
৩২০০

পরীক্ষার ধরন
এটি দুটি বিভাগে বিভক্ত
ক বিভাগ ( ইন্জিনিয়ারিং ও নগর পরিকল্পনা বিভাগ)
খ বিভাগ (ইন্জিনিয়ারিং ও নগর পরিকল্পনা বিভাগ ও স্থাপত্য বিভাগ)

ক বিভাগে ৫০০ নাম্বারের MCQ পরীক্ষা হয়
খ বিভাগে ৫০০ নাম্বারের MCQ এর সাথে ২৫০ নাম্বারের মুক্ত হস্ত অঙ্কন পরীক্ষা হয় (মূলত আর্কিটেকচার এর জন্য)

মেডিক্যাল

 

আবেদন যোগ্যতা ৯ (আলাদাভাবে ৩.৫০) এবং উপজাতীয় কোটায় ৮.০০
এক্ষেত্রে এইচএসসি বায়োলজি ৩.৫০ ন্যূনতম থাকতে হবে

মোট ১০০ নাম্বারের mcq পরীক্ষা হয় এর সাথে থাকে জিপিএ নাম্বার যেটি এভাবে বন্টন‌ হয়

SSC GPA X 15
HSC GPA X 25

SSC GPA* + HSC GPA* + 100 নাম্বারের mcq তে কত পেয়েছে সেসব বিষয় বিবেচনায় মেরিট লিস্ট প্রকাশ করা হয়। এরপর শিক্ষার্থীরা তাদের চয়েসলিস্ট দেয় কোন মেডিকেল কলেজে পড়তে চায়। এর উপর নির্ভর করে ফাইনাল ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন যোগ্যতা নিন্মরূপ

 

বিজ্ঞান জিপিএ ৮ থাকতে হবে। এর সাথে এস‌এসসি, এইচএসসি আলাদাভাবে কমপক্ষে ৩.৫০ থাকতে হবে
মানবিক জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে এবং ssc,hsc আলাদাভাবে ৩.০০ কমপক্ষে থাকতে হবে
বানিজ্যজিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে এবং ssc,hsc আলাদাভাবে ৩.০০ কমপক্ষে থাকতে হবে

পরীক্ষা ১০০ নাম্বারের। তন্মধ্যে mcq ৬০ লিখিত ৪০

নার্সিং

নার্সিং সাধারণত দুই প্রকার

• বিএসসি শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারে এবং এই নার্সিং এর‌‌ মেয়াদ ৪ বছর।
আবেদন যোগ্যতা মোট ৭ এস‌এসসি+এইচএসসির মিলে

• ডিপ্লোমা নার্সিং বিজ্ঞান,মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। এর মেয়াদ ৩ বছর। ডিপ্লোমা নার্সিংএ আবেদন যোগ্যতা ৬

মোট ১০০ নাম্বারের mcq পরীক্ষা দিয়ে Ranking এর মাধ্যমে কলেজ চয়েসের ভিত্তিতে ভর্তি করা হয়

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

 

A unit বা বিজ্ঞান বিভাগে আবেদন যোগ্যতা
৮.২৫(শুধু বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে)
এক্ষেত্রে এস‌এসসি, এইচএসসি আলাদাভাবে ৪.০০ ন্যূনতম থাকতে হবে

B unit বা মানবিকে আবেদন যোগ্যতা
৭.৫০‌
(শুধু মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে)
আলাদা করে ssc,hsc ন্যূনতম 3.00 থাকতে হবে

B1 নাট্যকলা ইউনিট

বিজ্ঞান ৮, বানিজ্য ৮, মানবিক ৭.৫০

C unit বা ব্যাবসা শিক্ষা আবেদন যোগ্যতা
৮ (শুধু ব্যবসায় শিক্ষা শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে)
আলাদা করে ssc,hsc ন্যূনতম 3.00 থাকতে হবে

D unit বা বিভাগ পরিবর্তন ইউনিট
সবাই আবেদন করতে পারবে এবং সব বিভাগের ক্ষেত্রেই এর আবেদন যোগ্যতা ৭.৫

D1 বা শারীরিক শিক্ষা ইউনিট
এ আবেদন যোগ্যতা ৭ সকল‌ বিভাগের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য

কোন‌ লিখিত নেই ১০০ মার্কের mcq আর জিপিএ এর উপর ২০ নাম্বার নিয়ে মেরিট প্রকাশ করা হয়
জিপিএ এর নাম্বার বন্টন‌‌ নিন্মরুপ
Ssc*2
Hsc*2
Total 20 number GPA

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

 

A ইউনিট সব জায়গায় বিজ্ঞান হলেও এটি এখানে‌ মানবিক ইউনিট । আবেদন যোগ্যতা ৭ তবে আলাদাভাবে ৩ থাকতে হবে

B unit ব্যাবসায় শিক্ষা শিক্ষার্থীদের। আবেদন যোগ্যতা ৭.৫ তবে আলাদাভাবে ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে।

C unit বিজ্ঞান বিভাগের ।‌আবেদন‌ যোগ্যতা ৮ তবে আলাদাভাবে ৩.৫০ থাকতে হবে

পরীক্ষার ধরন ১০০ নাম্বারের mcq কোন লিখিত নেই। (negative Marking আছে)

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

 

জাবিতে মোট ৬ টি ইউনিট আছে

A unit এ আবেদন‌ যোগ্যতা ৯( আলাদাভাবে ৪.০০
)
B unit এ আবেদন‌ যোগ্যতা ৮.৫০( আলাদাভাবে ৩.৫ এবং শুধু আইন সাবজেক্ট পেতে ৪ জিপিএ)

C unit এ আবেদন‌ যোগ্যতা ৮ তবে আলাদাভাবে ৩.০০ জিপিএ থাকতে হবে

C1 unit এ আবেদন‌ যোগ্যতা ৭ তবে আলাদাভাবে ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে

D unit এ আবেদন‌ যোগ্যতা ৯
তবে আলাদাভাবে ৪.০০ জিপিএ থাকতে হবে

E unit এ আবেদন যোগ্যতা ৮ তবে আলাদাভাবে ৩.৫০ থাকতে হবে

পরীক্ষার ধরন
৮০ নাম্বারের mcq হবে এবং সময় থাকবে ৫৫ মিনিট

 

গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়

 

গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

আবেদন যোগ্যতা
বিজ্ঞান‌‌ বিভাগের আবেদন যোগ্যতা ৮ (আলাদাভাবে ৩.৫০ জিপিএ)

মানবিক বিভাগের আবেদন যোগ্যতা ৭ (আলাদাভাবে ৩.০০ জিপিএ)

বানিজ্য বিভাগের আবেদন যোগ্যতা ৭.৫০
(আলাদাভাবে ৩.০০ জিপিএ)

মোট ১০০ নাম্বারের mcq দিয়ে ranking ও subject choice এর ভিত্তিতে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায়

ঢাবি অধিভুক্ত ৭ কলেজ

ঢাবির অধিভুক্ত দুইটি ইউনিট রয়েছে। একটি বিজ্ঞান‌ ইউনিট ও অপরটি প্রযুক্তি ইউনিট

 

বিজ্ঞান ইউনিট: ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ।

প্রযুক্তি ইউনিট: ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চ (নিটার), শ্যামলী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, কে এম হুমায়ুন কবীর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে

উল্লেখ্য CSE,EEE শুধুমাত্র প্রযুক্তি ইউনিটে পরীক্ষা দিয়ে পাওয়া যাবে। ৭ টি কলেজে শুধু পিউর সাবজেক্ট আছে আবেদন যোগ্যতা বিজ্ঞান ৭ মানবিক ৬ ও ব্যাবসা শিক্ষা ৬.৫০

পরীক্ষা ১০০ নাম্বারের mcq কোন প্রকার‌ Negetive marking নেই

সর্বশেষ আলোচনা করতে চলেছি একটি‌ স্কলারশিপ নিয়ে। যেটির জিপিএ রিকোয়ারমেন্ট অনেক‌ কম এবং বাংলাদেশ থেকে একটি উল্লেখযোগ্য পরিমান‌‌ শিক্ষার্থী নিয়ে‌‌ থাকে। এটি হচ্ছে ভারত সরকার স্বীকৃত Indian Council for Cultural Relation বা সংক্ষেপে ICCR স্কলারশিপ।এটা অনেকটা প্রোফাইল ও এক্সট্রাকারিকুলাম অ্যাক্টিভিটি এর উপর সেই সাথে ভাগ্যের উপর নির্ভর করে।চলো‌ দেখা যাক এর আবেদন যোগ্যতা

ICCR স্কলারশিপ

সর্বপ্রথম পাসপোর্ট থাকতে হবে। এর আবেদন শুরু হয় জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারি – মার্চ/এপ্রিল এর ভিতরে

 

আবেদন যোগ্যতা
Ssc+ hsc এর ৬০% মার্কস থাকতে হবে

তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় বাংলাদেশ UGC ৩ বছর মেয়াদী কোন কোর্স অনার্সের equivalent সনদ দেয়না। এবং ভারতে বিজ্ঞানের ডিগ্রী B.tech ৩ বছরের। তাই চেষ্টা করতে হবে যাতে ৪ বছর মেয়াদী কোন সাবজেক্ট নিয়ে স্কলারশিপ পেতে। স্কলারশিপ সুবিধা
১.সম্পূর্ন টিউশন ফি+ ফ্রি লিভিং
২.ফ্রি হোস্টেলের খাবার
৩.মাসিক ১৮ হাজার রুপি বৃত্তি

বিশদভাবে জানতে YouTube এ অনেক কনটেন্ট আছে।

একটু চেষ্টা করলেই এখানে স্কলারশিপ পাওয়া যায়।

আজ এ পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন। আশা করি একটু হলেও উপকার করতে পেরেছি। সব অ্যাডমিশন পরীক্ষার্থীদের প্রতি শুভকামনা রইল

0 responses on "বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন যোগ্যতা ২০২৩ (স্কলারশিপ‌সহ) এইচএসসিতে পয়েন্ট কম পেলে কোথায় আবেদন করবেন?"

Leave a Message

Your email address will not be published. Required fields are marked *

top
Technical Bangla ©  All rights reserved.