১৫০০০ টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোন গুলো কোনগুলো (Best gaming mobile under 15000) ? যদি আপনি এই বিষয়ে জেনেনিতে চাইছেন, তাহলে একেবারে সঠিক জায়গাতে চলে এসেছেন।
গেমিং যদি আপনার স্মার্টফোন ব্যবহারের অন্যতম কারণ হয়ে থাকে, তাহলে আপনি সবসময়েই চাইবেন সবথেকে সেরা গেমিং ফোনটা ব্যবহার করতে।
আর, এই জন্যেই আপনার দারুণ গেমিং এক্সপেরিয়েন্স করার জন্যে প্রয়োজন একটা সেরা গেমিং স্মার্টফোন।
এক্ষেত্রে, আপনাকে অবশ্যই এমন একটা ফোন বেছে নিতে হবে, যেখানে আপনি পেয়ে যাবেন একটা হাই-স্পিড প্রসেসর, উচ্চমানের ডিসপ্লে ও সেরার সেরা GPU ও RAM.
গেম খেলার জন্যে এই উন্নতমানের মূল উপাদানগুলো আপনার মোবাইল ফোনের কর্মক্ষমতাকে দারুণভাবে বাড়িয়ে দিতে পারে।
যে কারণে, আপনি একদম স্মুথ গেমিং অভিজ্ঞতা পেতে পারেন।
তবে, এই ধরণের স্মার্টফোন কেনার জন্যে যদি আপনার বাজেট ১৫০০০ টাকা হয়, তবে এখনকার মার্কেটে আপনি পেয়ে যেতে পারেন, বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত বাজেট-ফ্রেন্ডলি গেমিং ফোন।
এক্ষেত্রে, সঠিক গেমিং স্মার্টফোন বেছে নেওয়ার জন্য যে গবেষণার প্রয়োজন, আমরা সেটাই আমরা আপনার সুবিধার জন্যে এই আর্টিকেলে করে দিয়েছি।
এখানে অবশ্যই আপনাকে আপনার প্রয়োজনগুলো বিবেচনা করেই, এই স্মার্টফোন কেনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
১৫০০০ টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোন এর তালিকা: (সেরা ১০টি)
চলুন, তাহলে জেনে নেওয়া যাক, ১৫ হাজার টাকার মধ্যে সেরা গেমিং স্মার্টফোন গুলো সম্পর্কে।
আপনি এখানে ২০২২ সালে লঞ্চ করা ১০টি সাশ্রয়ী মোবাইল ফোনের ব্যাপারে জানতে চলেছেন।
এই ফোনগুলোর মধ্যে তুলনা করে, আপনি সহজেই আপনার জন্যে সেরা মডেলটি বেছে নিতে পারবেন।
১. Infinix Note 12 Turbo:
৫০০০-mAh হাই-ক্যাপাসিটি ব্যাটারি Infinix Note 12 Turbo-কে করে তুলেছে একটা লং-লাস্টিং মোবাইল।
এর ফাস্ট-চার্জিং বৈশিষ্ট্যের ব্যাটারিটি নিমেষের মধ্যেই চার্জ হয়ে যায়।
এই মডেলের ফুল-এইচডি ডিসপ্লের উপর মজবুত গরিলা গ্লাস প্রটেকশন রয়েছে, যা আপনার মোবাইলের স্ক্রিনকে যেকোনো পতনজনিত ক্ষয়ক্ষতি থেকে বাঁচায়।
গেমিংয়ের জন্যে সেরা এই মডেলটিতে রয়েছে উন্নতমানের এম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর, একসেলেরোমিটার, গাইরোস্কোপ, ও আরও অন্যান্য।
এছাড়াও, এর ইনবিল্ট ১২৮GB স্টোরেজকে আপনি মাইক্রো-এসডিও কার্ডের সাহায্যে ৫১২GB পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন।
এর ৮GB RAM আপনাকে মসৃণভাবে গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দিতে সক্ষম।
এই ডিভাইসের পিছনে ৩টে ক্যামেরার মধ্যে একটা ৫০MP, AI লেন্স ও ২MP ক্যামেরা রয়েছে।
আর, এর সামনে একটা ১৬MP ফ্রন্ট ক্যামেরা পাবেন।
ফিচার:
- গরিলা গ্লাস প্রটেকশন
- সমস্ত রকমের স্মার্ট সেন্সর
- ৫১২GB পর্যন্ত এক্সপান্ডবলে মেমোরি
- ৮GB RAM ও ফাস্ট-চার্জিং ব্যাটারি
কেন কিনবেন ?
- সুপারফাস্ট প্রসেসর ও RAM
- দুর্দান্ত আকর্ষণীয় রঙে উপলব্ধ
- ডেডিকেটেড মাইক্রো-এসডি কার্ড স্লট
- ফুল-এইচডি+ স্ক্রিন সহ ২০:৯ আসপেক্ট রেসিও
২. Realme 9 5G Sports:
Realme 9 5G Sports মডেলটিতে ফুল-এইচডি+ স্ক্রিন রয়েছে।
এর ডিসপ্লের ৯০Hz রিফ্রেশ রেট, খুব দ্রুতই গেমের প্রতিটা স্ক্রিনকে রিফ্রেশ করে আপনাকে ল্যাগ-ফ্রি গেম খেলার অভিজ্ঞতা দেয়।
এই মোবাইলের অ্যান্ড্রয়েড ১১ ও ইউআই ২.০ সফ্টওয়্যার আপনাকে দারুণ স্মুথভাবে ব্যবহার করতে দেয়।
এমনকি, এই মডেলের ১৬MP পাঞ্চ হোল সিঙ্গেল সেল্ফি ক্যামেরা আপনাকে যথেষ্ট ভালো সেল্ফি তুলতে সাহায্য করে।
এছাড়াও, এই মডেলে আপনি পেয়ে যাবেন ৪৮MP ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা।
এখানেও আপনি পাচ্ছেন ১৮-watt ফাস্ট-চার্জিং সহ ৫০০০-mAh ব্যাটারী।
এই ডিভাইসে রয়েছে ৪/৬RAM ও ১২৮GB পর্যন্ত এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি।
ফিচার:
- ৯০Hz রিফ্রেশ রেট
- ৪ বা ৬GB RAM-এর বিকল্প
- পাঞ্চ হোল সিঙ্গেল সেল্ফি ক্যামেরা
- অক্টাকোর প্রসেসর ও অ্যান্ড্রয়েড ১১ ভার্সন
কেন কিনবেন ?
- 5G কানেক্টিভিটির সুবিধা
- ফুল-এইচডি+ স্ক্রিন রেসল্যুশন
- ফাস্ট-চার্জিং যুক্ত শক্তিশালী ব্যাটারী
- পছন্দমতো ৪ বা ৬GB RAM-এর বিকল্প
৩. Redmi Note 11:
অক্টাকোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসরের সাথে Redmi Note 11 একদম স্মুথভাবে রান করতে সক্ষম।
এর বিভিন্ন আকর্ষণীয় কালার অপশন একে বেশ অন্যন্য করে তুলেছে।
এই মোবাইলেও আপনি ৪ বা ৬GB RAM-এর অপশন পেয়ে যেতে পারেন।
এর ৯০Hz রিফ্রেশ রেট আপনার মুভি ও গেম খেলার এক্সপেরিএন্সকে স্মুথ করে তোলে।
এইসব বাদ দিলেও, এই মোবাইলের ব্যাক কোয়াড ক্যামেরাতে আপনি পেয়ে যাবেন ৫০, ৮, ২ ও ২MP-এর সেন্সর।
যা একে ফটোগ্রাফি করার জন্যে সেরা স্মার্টফোন হিসেবেও চিহ্নিত করে তোলে।
এখানে আপনি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সহ বিভিন্ন সেন্সর, যথা- গাইরোস্কোপ, প্রক্সিমিটি সেন্সর, এক্সেলোমিটার ও আরও অন্যান্য সেন্সরও পেয়ে যাবেন।
ফিচার:
- ৫০০০-mAh শক্তিশালী ব্যাটারি
- বিভিন্ন ধরণের প্রয়োজনীয় সেন্সর
- অটোফোকাস যুক্ত চারটে ব্যাক ক্যামেরা
- অক্টাকোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর
কেন কিনবেন ?
- অক্টাকোর সুপার-স্মুথ প্রসেসর
- সেনসিটিভ ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
- অটোফোকাস যুক্ত ৪টে ব্যাক ক্যামেরা
- এই বাজেটের মধ্যে সেরা ব্র্যান্ডেড ফোন
৪. Tecno Pova 3:
Tecno Pova 3 স্মার্টফোনটির সবথেকে বড় ব্যাপার হল, আপনি ১৫ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে বিশাল পারফর্ম্যান্সের ৭০০০-mAh ব্যাটারি পেয়ে যাবেন।
এই হাই-ক্যাপাসিটি ব্যাটারির ফাস্ট-চার্জিং ব্যবস্থা আপনাকে দীর্ঘসময় ধরে গেম খেলার এক্সপেরিয়েন্স দেয়।
এর মোটামুটি বড় স্ক্রিনের, ৯০Hz রিফ্রেশ রেট কোনোরকমের ল্যাগ ছাড়াই আপনাকে গেম খেলতে দেয়।
এই মোবাইলেও আপনি ৪GB RAM ও ৬৪GB স্টোরেজ অথবা ৬GB RAM ও ১২৮GB স্টোরেজ অপশন পেয়ে যাবেন।
ফিচার:
- ফুল-এইচডি+ ডিসপ্লে
- ফাস্ট-চার্জিং যুক্ত ৭০০০-mAh ব্যাটারি
- ৫০MP রিয়ার ও ৮MP ফ্রন্ট ক্যামেরা সেন্সর
- বিভিন্ন ধরণের আধুনিক কানেক্টিভিটির বিকল্প
কেন কিনবেন ?
- ৪ কিংবা ৬GB RAM
- বিভিন্ন স্মার্ট ও সক্রিয় সেন্সর
- হাই-কোয়ালিটি ফ্রন্ট ও ব্যাক ক্যামেরা
- দুর্দান্ত ব্যাটারী লাইফ ও type-C চার্জিং ব্যবস্থা
৫. Poco M4 5G:
Poco M4 5G-এর ৬.৫৮-ইঞ্চি বড় স্ক্রিনে ফুল-এইচডি+ রেসলুশনে গেম খেলার মজাই আলাদা।
এমনকি, ৯০Hz স্ক্রিন রিফ্রেশ রেটের ফলে, আপনি কোনোরকমের কোনো অসুবিধা ছাড়াই একদম এইচডি কোয়ালিটিতে গেম খেলে ও মুভি দেখতে পারবেন।
অক্টাকোর প্রসেসরের কারণে, আপনি এই মডেলে আপসেই মাল্টিটাস্কিং করতে পারবেন।
এমনকি, ভিডিও গেমের লাইভ স্ট্রিমিং করাও কোনো অসুবিধাজনক নয় এই মোবাইলে।
এর অ্যান্ড্রয়েড ১২ অপারেটিং সিস্টেম একে আরও ব্যবহাকারী-বান্ধব করে তোলে।
আধুনিক 5G টেকনোলজির জন্যে এই মোবাইলটির বর্তমানে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
ফিচার:
- উন্নত 5G টেকনোলজি
- সুপার-স্মুথ ৯০Hz স্ক্রিন রিফ্রেশ রেট
- ৫১২GB পর্যন্ত এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট সহ নানান উন্নতমানের সেন্সর
কেন কিনবেন ?
- দারুণ মসৃণ অক্টাকোর প্রসেসর
- আধুনিক 5G সংযোগের সুবিধা
- দ্রুত চার্জিং-এর সুবিধাসহ শক্তিশালী ব্যাটারী
- ৫০MP রিয়ার ও ৮MP ফ্রন্ট ক্যামেরা সেন্সর
৬. Tecno Pova Neo 128 GB:
Tecno Pova Neo 128 GB মডেলটি যথেষ্ট ফ্যাশনেবল।
অন্যান্য গেমিং স্মার্টফোনের মতোই, এই ডিভাইসে আপনি পেয়ে যেতে পারেন ৬GB সুপার-ফাস্ট RAM।
এছাড়াও, এর ৬০০০-mAh ব্যাটারি যেমন তাড়াতাড়ি চার্জ হয়, তেমনি দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করাও সম্ভব।
এর ৬.৮২-ইঞ্চি স্ক্রিনটি ১৫০০০ টাকা বাজেটের ফোন অনুযায়ী অনেকটাই ভালো।
১৮-watt ফাস্ট-চার্জিং এই মডেলটিকে ১ঘন্টার মধ্যেই ৫০% চার্জ করে দিতে পারে।
আর, এই মডেলের সবথেকে ভালো ব্যাপার হল এই যে, এটি স্প্ল্যাশ-রেসিস্ট্যান্ট, অর্থাৎ এটাতে ছিটেফোঁটা জল লাগলে কোনো ক্ষতি হয় না।
ফিচার:
- ৬.৮২-ইঞ্চি এইচডি+ বড় ডিসপ্লে
- ১৩MP AI HD ডুয়াল রিয়ার ক্যামেরা সেন্সর
- ৬GB RAM, যেটা ১১GB পর্যন্ত এক্সপ্যান্ডেবল
- ৬০০০-mAh ব্যাটারি ও ১৮-watt ফাস্ট-চার্জিং সিস্টেম
কেন কিনবেন ?
- দারুণ বড় এইচডি+ ডিসপ্লে
- দুর্দান্ত মানের ভালো DTS সাউন্ড
- স্প্ল্যাশ-রেসিস্ট্যান্ট মোবাইল ডিসাইন
- ৫১২GB পর্যন্ত এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি
৭. Oppo K10 5G:
Oppo K10 5G মডেলটি তার 5G কানেক্টিভিটির জন্যে বেশ চর্চায় রয়েছে।
খুবই স্টাইলিশ এই মডেলটি ফুল-এইচডি+ ডিসপ্লে সমেত আসে, যা গেমিং-এর জন্যে একদম আদর্শ।
এর সুপার-ফাস্ট ১২০Hz রিফ্রেশ রেট, একে গেমিং-এর জন্যে দারুণভাবে উপযুক্ত করে তোলে।
এর হাই-ডেন্সিটি পিক্সেল রেট একটা পরিষ্কার ও দুর্দান্ত কালারসহ ব্রাইট স্ক্রিন নিয়ে আসে।
যাতে, আপনি দারুণ কোয়ালিটির ভিডিও দেখতে ও গেম খেলতে পারেন।
এই মডেলের ৬৪MP অটোফোকাস রিয়ার ক্যামেরা সেস্নর ব্যাপক কোয়ালিটির ছবি তুলতে পারে।
ফিচার:
- ১২০Hz আলট্রা-স্মুথ রিফ্রেশ রেট
- অত্যাধুনিক অ্যান্ড্রয়েড ১২ ভার্সন
- সুপার-ফাস্ট বিশ্বাসযোগ্য 5G কনেক্টিভিটি
- ৬৪MP অটোফোকাসযুক্ত রিয়ার ক্যামেরা সেন্সর
কেন কিনবেন ?
- মাল্টিটাস্কিং-এর উপযুক্ত ফোন
- ৫০০০-mAh শক্তিশালী ব্যাটারি
- ৬৪MP রিয়ার ও ১৬MP ব্যাক ক্যামেরা
- ফিঙ্গারপ্রিন্টসহ একাধিক উন্নত স্মার্ট সেন্সর
৮. Nokia G21:
Nokia G21 মডেলটি ব্যাপক স্টাইলিশ একটা ডিসাইন নিয়ে আসে।
এই স্মার্টফোনের ২০:৯ আসপেক্ট রেশিও ও ফুল এইচডি ডিসপ্লে, গেম খেলার জন্যে একেবারেই উপযুক্ত।
এমনকি, এই ডিভাইসের শক্তিশালী ৫০৫০-mAh ব্যাটারিই একে দারুণভাবে লং-লাস্টিং করে তোলে।
এছাড়াও, এই মোবাইযে বিভিন্ন স্মার্ট সেস্নর রয়েছে, যথা- ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর, এক্সেলেরোমিটার ও আরও অন্যান্য।
এই মোবাইলটিও ৪ ও ৬GB RAM-এর বিকল্প নিয়ে আসে।
আর, এই মডেলটি খুব তাড়াতাড়ি চার্জও হয়ে যায়।
ফিচার:
- ৬.৫০-ইঞ্চি এইচডি ডিসপ্লে
- ৪GB অথবা ৬GB RAM
- ৫১২GB এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি
- ৫০MP ও ২MP ক্যামেরা সেন্সর
কেন কিনবেন ?
- আলট্রা-স্মুথ অক্টাকোর প্রসেসর
- উন্নতমানের ফ্রন্ট ও ব্যাক ক্যামেরা
- শক্তিশালী ফাস্ট-চার্জিং রিচার্জেবল ব্যাটারি
- অত্যাধুনিক অ্যান্ড্রয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেম
৯. Xiaomi Redmi 10 Power:
Xiaomi Redmi 10 Power-এর দারুণ স্মুথ অক্টাকোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর, আপনাকে দুর্দান্ত গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দিতে সক্ষম।
১২৮GB মেমোরি আপনাকে একগাদা গেম ইনস্টল করতে ও খেলতে দেয়।
ফলে, আপনি আপনার ইচ্ছেমতো যত খুশি গেম খেলতে ও মাল্টিটাস্কিং করতে পারেন।
এই লাইটওয়েট মডেলটি আপনাকে স্লিপ-রেসিস্ট্যান্ট গ্রিপ দেয়, যাতে আপনি ফোনটি হাত থেকে পড়ে যাওয়ার মতো দুর্ঘটনা থেকে বাঁচাতে পারেন।
এই মোবাইলে আপনি ৮GB RAM-এর সুবিধা পাবেন।
যে কারণে, আপনি ল্যাগ-ফ্রিভাবেই মুভি দেখতে বা গেম খেলতে পারেন।
ফিচার:
- ৫০MP রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ
- অক্টাকোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর
- ৬০০০-mAh শক্তিশালী রিচার্জেবল ব্যাটারি
- ৮GB RAM ও ১২৮GB ইন্টারনাল মেমোরি
কেন কিনবেন ?
- স্লিপ-রেসিস্টেন্ট ও হাল্কা মডেল
- বিভিন্ন আধুনিক ও কার্যকরী সেন্সর
- ভিডিও কল ও সেল্ফি তোলার দারুণ ফোন
- ১২৮GB এক্সপ্যান্ডেবল ইন্টারনাল স্টোরেজ
১০. Realme 9i:
৫০০০-mAh পাওয়ারফুল ব্যাটারির সাথে, Realme 9i ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা গেম খেলা কোনো ব্যাপারই নয়।
এর ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরটা খুবই দ্রুত আপনার ফোন আনলক করে দেয়।
অ্যান্ড্রয়েড ১১ প্রসেসিং সফটওয়্যারের সাহায্যে এই মডেলটি খুবই স্মুথভাবে রান করে।
এমনকি, কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর এমন মসৃণভাবে চলে, যাতে কোনোরকম ল্যাগ ছাড়াই আপনি মাল্টিটাস্কিং করে যেতে পারেন।
এর ৬.৬-ইঞ্চি ফুল এইচডি+ ডিসপ্লের মাধ্যমে আপনি সিনেম্যাটিক গেমিং এক্সপেরিয়েন্স করতে পারবেন।
এছাড়াও, এই ডিভাইসে আপনি ৫০, ২ ও ২MP রিয়ার ক্যামেরা ও ১৬MP ফ্রন্ট ক্যামেরা পেয়ে যাবেন।
ফিচার:
- সুপার-ফাস্ট সাইড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
- সুপার-স্মুথ কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর
- ৪GB RAM ও ৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজ
- ৬.৬-ইঞ্চি ফুল-এচিডি+ স্ক্রিন ও ৯০Hz রিফ্রেশ রেট
কেন কিনবেন ?
- দারুণ মানের ফুল-এইচডি+ ডিসপ্লে
- উন্নত অ্যান্ড্রয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেম
- ৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজ ও ৪GB RAM
- একাধিক উন্নতমানের সেন্সর ও সেনসিটিভ ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
আমাদের আজকের ‘১৫০০০ টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোন‘ (Gaming Android Mobile Phone) নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি এখানেই শেষ হল।
আপনার মতে, কোন ফোনটি এই তালিকার মধ্যে সবথেকে সেরা তা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না!
0 responses on "১৫০০০ টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোন গুলোর তালিকা – (২০২২)"