শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার (প্রতিবেদন / রচনা / অনুচ্ছেদ) নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেল রয়েছে।
বর্তমান সময়ে শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ভূমিকা অনেকটাই বেশি রয়েছে, আপনিও কিছুটা হলেও এই বিষয়ে অবশই জানেন হয়তো।
তবে, আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন রচনাটি ভালো করে পড়লে সবটা বিস্তারিত ভাবে জেনেনিতে পারবেন।
ইন্টারনেট প্রযুক্তির ব্যবহার এই বিশ্বে মোটেই নতুন নয়।
বরং, নব্বইয়ের দশক থেকে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের ব্যাপক বিস্তার সারা পৃথিবীকে বেঁধে ফেলেছে ইন্টারনেট নামের এই বিশাল এক অদৃশ্য জালে।
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার (প্রতিবেদন / রচনা / অনুচ্ছেদ) নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেল রয়েছে।
বর্তমান সময়ে শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ভূমিকা অনেকটাই বেশি রয়েছে, আপনিও কিছুটা হলেও এই বিষয়ে অবশই জানেন হয়তো।
তবে, আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন রচনাটি ভালো করে পড়লে সবটা বিস্তারিত ভাবে জেনেনিতে পারবেন।
ইন্টারনেট প্রযুক্তির ব্যবহার এই বিশ্বে মোটেই নতুন নয়।
বরং, নব্বইয়ের দশক থেকে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের ব্যাপক বিস্তার সারা পৃথিবীকে বেঁধে ফেলেছে ইন্টারনেট নামের এই বিশাল এক অদৃশ্য জালে।
তাই, বর্তমানে এই ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেট ছাড়া মানুষের দৈনন্দিন জীবন কল্পনা করাও দায়।
এমনিতে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা গুলোর বিষয়ে আমি আগেই আপনাদের বলেছি।
তাই, আজকে আমাদের এই অনুচ্ছেদ রচনার বিষয়ই হল, শিক্ষায় ইন্টারনেটের ব্যবহার, তার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনার করা।
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার – সূচনা:
অফিস কাঠামো থেকে শুরু করে ব্যাঙ্কিং দপ্তর, সবকিছুই যেমন ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে পড়েছে, ঠিক তেমনই ইন্টারনেটের হাত ধরে সংস্কার ঘটেছে প্রাচীনপন্থী শিক্ষাদানের পদ্ধতিরও।
ডিজিটাল মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে তৈরী করা হয়েছে বিভিন্ন ইন্টারনেট-লার্নিং এপ্লিকেশন। যেই এপ্লিকেশনগুলো থেকে ইন্টারনেটের সাহায্যেই চলছে নানান ধরণের শিক্ষাদানের পর্ব।
ভারতের মতো দেশে অনলাইন শিক্ষার প্রসার সম্প্রতি কয়েক বছরে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। মূলত, করোনা মহামারীর পরিস্থিতিতে পড়াশোনা থেমে থাকেনি এই ইন্টারনেট প্রযুক্তির হাত ধরেই।
অনলাইন স্কুল, কলেজ বা ই-ক্লাসের মাধ্যমে বিদ্যার্থীরা নিজেদের বাড়ি থেকেই মোবাইল বা ল্যাপটপের সাহায্যে ভার্চুয়াল ক্লাস করতে সক্ষম হয়েছে। আজকে ইন্টারনেট প্রযুক্তির এই চরম উন্নতি না হলে, শিক্ষাক্ষেত্রে এর সফল ব্যবহার কোনোদিনও সম্ভব হতো না।
তবে, ২০১৯ সালের অনেক বছর আগে থেকেই, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন ইউটিউব টিউটোরিয়াল, ই-লার্নিং ওয়েবসাইট ও আপ্পলিকেশনের ব্যবহার বিশ্বব্যাপী অনেকটাই প্রচলিত ছিল।
কিন্তু, লকডাউন আসার পর থেকে শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট মাধ্যমের ব্যবহার বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, করোনা মহামারীর আসার পর থেকে অনলাইন শিক্ষাপ্রদান, ভিডিও কনফারেন্সিং টুল, ল্যাঙ্গুয়েজ এপ্লিকেশন ও অনলাইন লার্নিং সফটওয়্যারের ব্যবহার চরমভাবে বেড়ে গিয়েছে।
ডিজিটাল মাধ্যমের ব্যাপক ব্যবহার শিক্ষা জগতে প্রগতিশীলতা ও দ্রুততা নিয়ে এসেছে।
একই সাথে দৃশ্য ও শ্রাব্য মাধ্যমের ব্যবহারের ফলে শিক্ষা গ্রহণ ও প্রদান অনেকটাই সহজ ও যুক্তিগ্রাহ্য হয়ে উঠেছে।
শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের উপকারিতা:
শিক্ষা প্রদানে ইন্টারনেট ব্যবহারের বেশ কতগুলো উপকারিতা রয়েছে, সেগুলো হল –
১. ইন্টারনেট শিক্ষা প্রদান বহুলাংশে সাশ্রয়ী:
ভারতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া মুভমেন্টের পরে শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট মাধ্যমে শিক্ষা প্রদানের খরচ অনেকাংশে কমে গেছে।
খুব কম মূল্যেই ইন্টানেট পরিষেবা উপলব্ধ হওয়ার ফলে শিক্ষা মাধ্যমে এর ব্যাপক ব্যবহার সম্ভব হয়েছে।
এছাড়াও, ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিনামূল্যে অনেক শিক্ষামূলক ইউটিউব ভিডিও, ও ওয়েব টিউটোরিয়ালও পাওয়া যাচ্ছে।
শিক্ষা যেহেতু যেকোনো দেশের প্রগতির জন্যে একটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, সেই কারণেই ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহারে শিক্ষার প্রসারের গুণগত মানের অনেকটা উন্নতি সাধন করা হয়েছে।
যাতে, যেকোনো ধরণের অর্থনৈতিক স্তরের মানুষ সস্তায় ও সহজেই শিক্ষা লাভ করতে পারে।
২. উন্নতমানের শিক্ষণ ও শেখার পদ্ধতি:
ইন্টারনেট মাধ্যমে অসংখ্য উন্নতমানের টিউটোরিয়াল ও ওয়েব পেজ রয়েছে, যেখান থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা নিজের পছন্দমতো বিষয় সম্পর্কে সহজেই পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে।
বিভিন্ন ধরণের লার্নিং টুল ব্যবহার করে বিদ্যার্থীরা সরাসরি তাদের শিক্ষকদের কাছ থেকে শিক্ষা সামগ্রী বা স্টাডি মেটেরিয়াল সংগ্রহ করে নিতে পারে।
এছাড়াও, ডিজিটাল প্লাটফর্মের সাহায্যে শিক্ষকেরা সহজেই তাদের ইচ্ছেমতো ভিডিও টিউটোরিয়াল তাদের শিক্ষার্থীদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
৩. উচ্চমানের শিক্ষার সহজ প্রবেশাধিকার:
ইন্টারনেট মাধ্যম যেহেতু সাংঘাতিক বিশাল তাই এখানে প্রচুর কনটেন্ট রয়েছে।
তাই, শিক্ষাক্ষেত্রে এর ব্যবহার সীমাহীন এবং শিক্ষার জগতের দরজা উন্মুক্ত করে।
এর ফলে, এই ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহার করে শিক্ষকরা বিভিন্ন অনলাইন প্রতিযোগিতা, কুইজ, কিংবা ইন্টারেক্টিভ লেসনের ব্যবস্থা করতে পারেন।
যা থেকে সহজেই তারা তাদের স্টুডেন্টদের শিক্ষার মূল্যায়ন করতে পারেন।
এছাড়াও, বিভিন্ন ভিডিও কনফারেন্সিং টুলস ব্যবহার করে খুব সহজেই তাদের অনলাইন ক্লাসগুলো রেকর্ড করে তা ভিডিও আকারে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পাঠিয়ে দিতে পারেন।
যাতে তারা সহজেই ওই ক্লাসগুলোর রেকর্ডিং থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য বারবার আহরণ করতে পারে।
৪. নিরবিচ্ছিন্ন শিক্ষক-ছাত্র সংযোগ:
আগে স্কুল বা কলেজে শ্রেণীর পাঠ শেষ হয়ে যাওয়ার পর, ছাত্রদের মনে পড়াশোনা সম্পর্কে কোনো খটকা থাকলেও তা মেটাতে গেলে পরবর্তী ক্লাসের জন্য অপেক্ষা করতে হতো, এতে তাদের সময় ও আগ্রহ দুটোই চলে যেত।
তাই, ইন্টারনেট মাধ্যম এসে যাওয়ার ফলে বিদ্যার্থীরা সহজেই বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে তাদের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধান করে নিতে পারছে।
নানান চ্যাট ফোরাম, সোশ্যাল মিডিয়া ও মেসেজিং এপ্লিকেশনের সাহায্যে সহজেই শিক্ষকরা স্টুডেন্ট কিংবা তাদের বাবা-মায়েদের সাথে যোগাযোগ করতে পারছেন।
এতে, পড়াশোনা শেখার ও শেখানোর গতি অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
৫. মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে শিক্ষার বিস্তার:
ইদানিংকালে ক্লাসরুমে মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে শিক্ষাপ্রদানের ব্যবস্থা করা হলেও, বর্তমান পরিস্থিতিতে ইন্টারনেট মাধ্যমেই অনেক ইন্টারেক্টিভ অডিও-ভিসুয়াল টিউটোরিয়াল রয়েছে।
বিজ্ঞানের গবেষণা অনুযায়ী, এই দৃশ্য-শ্রাব্য কনটেন্ট পড়াশোনা মনে রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।
সেই কারণেই, ইন্টারনেট প্রযুক্তির ব্যাপক অগ্রগতিকে কাজে লাগিয়ে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান বর্তমানে একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
মাল্টিমিডিয়া শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পদ্ধতিকে অনেক সহজ ও সাবলীল করে তোলে।
এতে, তারা এইসব ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে নিজেদেরকে পরীক্ষার জন্যে ভালোভাবে প্রস্তুত করতে পারে।
বর্তমান যুগে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরীক্ষার ব্যবস্থাও অনলাইন মাধ্যমের সাহায্যেই করা হচ্ছে।
৬. শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক ডিজিটাল মিডিয়ার ব্যবহার:
এই সময়ে দাঁড়িয়ে ডিজিটাল মাধ্যমের ব্যবহার জানেনা এমন মানুষ মনে হয় খুঁজে পাওয়া দুস্কর।
এই ডিজিটাল মাধ্যম আমাদের পেপার ওয়েষ্টেজের হাত থেকেও বাঁচায় আর এতে পৃথিবীতে দূষণ-সৃষ্টিকারী কার্বন অনেক কম তৈরী হয়।
এছাড়াও, এখনকার দিনে, ইন্টারনেট মাধ্যমে এমন অনেক সাইট রয়েছে যেগুলো বিনামূল্যে বা পেইড সাবস্ক্রিপশনের বিনিময়ে উন্নতমানের শিক্ষা-বিষয়ক তথ্য তৈরি করে থাকে, যা থেকে সহজেই স্টুডেন্টরা পড়াশোনা বুঝতে পারে।
৭. সময়-উপযোগী তথ্যের উপলব্ধতা:
ইন্টারনেট মাধ্যমে তথ্য সবসময়ই আপডেট হতে থাকে।
তাই, যেই বিষয়ই হোক না কেন, ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য মিনিটে মিনিটে নতুন তথ্যের দ্বারা আপডেট হওয়াটা একটি স্বাভাবিক বিষয়।
যার ফলে, ছাত্র-ছাত্রীরা সহজেই তাদের যেকোনো বিষয়ের উপর নতুন নতুন তথ্য জানতে ও পড়তে পারে।
শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের অপকারিতা:
শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের নানা ধরণের উপকারিতা থাকলেও শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নানান ধরণের অপকারিতাও চোখে পড়েছে। সেগুলো হল –
১. ইন্টারনেটের প্রতি আসক্তি:
এই করোনা মহামারীকালে অনেক বাবা-মায়েরই অভিযোগ ছিল অনলাইন ক্লাস শেষ হয়ে যাওয়ার পরও বাচ্চাদের মধ্যে ইন্টারনেটের প্রতি আসক্তি তৈরী হচ্ছে। যা অপরিণত মস্তিষ্কের পক্ষে অনেকটাই ক্ষতিকারক।
যেহেতু, ক্লাস, পড়াশোনা সমস্তটাই ইন্টারনেট ও যন্ত্রনির্ভর হয়ে পড়েছে, তাই তারা নানান অজুহাতে যন্ত্রপাতি ও ইন্টারনেট ঘাঁটার প্রতি অতিরিক্ত আগ্রহী হয়ে পড়ছে, যা তাদের শিশুমনে খুবই চাপ ফেলছে।
২. সঠিক ইন্টারনেট প্রযুক্তির অভাব:
বিশ্বে এমন অনেক অঞ্চল রয়েছে যেখানে ইন্টারেনট পরিষেবা খুবই দুর্বল।
তাই, সেখানকার স্টুডেন্টদের পড়াশোনা যথেষ্টই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, এই নিম্নমানের ইন্টারনেট পরিষেবার জন্যে।
আবার, ইন্টারনেট পরিষেবা যেহেতু বিদ্যুৎ পরিষেবার উপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল, তাই যেসব অঞ্চলে বিদ্যুৎ পরিষেবা খারাপ, সেইসব অঞ্চলেও অনলাইন পড়াশোনা ও পরীক্ষা দেওয়া পড়ুয়াদের কাছে অনেকটাই চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়ছে।
৩. দারিদ্র্য:
ভারতে নানা ধরণের অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের মানুষের বাস রয়েছে।
তাই, অর্থের অভাবে অনেক মানুষই ইন্টারনেট পরিষেবা নিতে পারেন না কিংবা স্মার্টফোন বা ল্যাপটপও কিনতে পারেন না।
এই কারণে ভারতে বহু ছেলে-মেয়ে লকডাউনের সময় পড়াশোনা ছাড়তে বাধ্যও হয়েছিল।
৪. শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি:
একটানা ডিজিটাল যন্ত্রপাতির সামনে থাকলে, তা থেকে যে অদৃশ্য রশ্মি বেরোয়, তা আমাদের শারীরিক ক্ষতির জন্যে অনেকাংশে দায়ী।
আবার, একটানা কম্পিউটারের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে অনেক বাচ্চাদেরই চোখে চশমা পরাতে হচ্ছে।
কারণ, তাদের অনেকেরই চোখের পাওয়ার বেড়ে যাচ্ছে বলে চোখের ডাক্তাররা বলছেন।
ইন্টারনেটে আসক্তি এক গুরুতর সমস্যা আর এতে বেশিরভাগ ক্ষতি শিশুদের ও টিনেজারদের হয়ে থাকে।
এর থেকে দেখা দিতে পারে নানা ধরণের মানসিক সমস্যাও।
তাই, সর্বক্ষণ ইন্টানেটের ব্যবহার ডেকে আনতে পারে নানা ধরণের বিপদ।
উপসংহার:
শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার যেমন যুক্তিসঙ্গত, তেমনই একটা যুগান্তকারী পদক্ষেপও বটে।
তবে, অতিরিক্ত কোনোকিছুরই ব্যবহার জন্ম দেয় নানা রকমের অসুবিধার।
আগে পড়াশোনা করার জন্যে বিদ্যালয় বা কলেজ যেতে গেলে একটা নিয়মমাফিক ছাত্রজীবন মেনে চলতে হতো, যা মানুষকে নিয়মানুবর্তী করে তুলতে সাহায্য করতো।
আর, এখন অনলাইন ক্লাসের ফলে সেই নিয়মানুবর্তী হয়ে ওঠার প্রবণতা ছাত্রদের মধ্যে কমে যাচ্ছে।
এতে তারা সময়ের মূল্য বুঝে ওঠার ক্ষমতা হারাচ্ছে।
অন্যদিকে ইন্টারনেট মাধ্যমে শিক্ষাপ্রদান শিক্ষাকে অনেকটাই সহজ ও সুবিধাজনক করে দিচ্ছে পড়ুয়াদের কাছে।
তাই, আমরা যদি সঠিক পদ্ধতিতে, প্রয়োজন অনুসারে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার করতে পারি, তবে পড়াশোনার জগতে তা আমাদের কল্যাণের কাজেই লাগবে বলে আশা করা যায়।
আমাদের আজকের শিক্ষায় ইন্টারনেটের ব্যবহার নিয়ে লেখা রচনাটি এখানেই শেষ হল।
প্রতিবেদন অনুচ্ছেদ রচনাটি পড়ে ভালোলাগলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের তা জানাবেন
0 responses on "শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার – ( প্রতিবেদন / রচনা / অনুচ্ছেদ )"