প্রত্যেক নতুন ও অনেক অভিজ্ঞতা থাকা ইউটিউবার দেড় একটা সাধারণ সমস্যা রয়েছে। সেটা হলো, ইউটিউবে ভিউ আসছেনা বা আমার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা ভিডিও গুলিতে ভিউ অনেক কম। এই ক্ষেত্রে, “কিভাবে ইউটিউবে ভিউ বাড়বে” এই প্রশ্ন নিয়ে অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছেন।
তবে ইন্টারনেটে, ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়ানোর অনেক উপায় বা সমাধান আমরা বিভিন্ন ব্লগ বা ওয়েবসাইটে অবশই পেয়ে যাই।
কিন্তু, ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বৃদ্ধি করার বিষয়ে লেখা প্রায় প্রত্যেক আর্টিকেলে, আপনাদের সম্পূর্ণ ভাবে ও জরুরি এবং সব ধরণের তথ্য দেয়া হয়নি।
ইউটিউবে ভিউ বাড়ানোর জন্য, আপনার ভিডিও গুলি লোকেদের কাছে প্রথমেই প্রচার করতে হবে।
কারণ, যখন লোকেরা আপনার ভিডিওর ব্যাপারে জানবে, তখনি তাদেড় সেই ভিডিও দেখার সুযোগ হয়ে দাঁড়াবে।
তাই, আপনার চ্যানেলে আপলোড করা প্রত্যেক ভিডিওতে ভিউ বাড়ানোর জন্য, পৃথীবির দ্বিতীয় সবচে বোরো সার্চ ইঞ্জিন কাজে আসবে।
এবং সেটা হলো, “YouTube Search“.
কিন্তু, আজ YouTube search algorithm এবং YouTube bot detection capacity দিনের পর দিন অধিক উন্নত মানের হয়ে যাওয়ার ফলে, YouTube search এর মাধ্যমে ভিউস (views) পাওয়াটা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কারণ, আজ প্রতিযোগিতার (competition) যুগ। এবং, হাজার লক্ষ্য লোকেরা প্রায় একি বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করছেন।
তাই, ইউটিউব কার আপলোড করা ভিডিওতে বেশি ভিউ দিবে, সেটা সম্পূর্ণ রূপে YouTube algorithm ও bots এর ওপরে নির্ভর।
তবে, আপনার আপলোড করা ভিডিও গুলি যদি লোকেরা ভালো পান এবং অধিক বেশি সময় ধোরে দেখেন, তাহলে YouTube অনেক ভালো রকমের good user behavior signal আপনার ভিডিওতে পাবেন।
এতে, আপনার ভিডিও অন্যদের তুলনায় অধিক ভালো ভাবে এবং প্রথম পাতায় রাংক (rank) করার সুযোগ প্রচুর পরিমানে বেড়ে যাবে।
তাই, ভালো এবং লোকেদের কাজে আশা কনটেন্ট তৈরি করলে, আপনার ভিডিওতে ইউটিউবের সার্চের মাধ্যমে ভিউস নিজে নিজে বৃদ্ধি পাবে।
এছাড়া, আরো অনেক কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলি নিয়ে ধ্যান দিলেই আপনি নিজের ইউটিউবের ভিউস ৬০% বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
চলুন, সেই বিষয় গুলি নিয়ে নিচে আমরা কথা বলি।
কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়বে ?
YouTube আজ অনেক বেশি জনপ্রিয় একটি ভিডিও পাবলিশিং (video publishing) ওয়েবসাইট। এবং, প্রত্যেক দিন এখানে হাজার ও লক্ষ লক্ষ ভিডিও আপলোড করা হচ্ছে।
এই ক্ষেত্রে, আপনি যদি একজন “YouTube video content creator“, এবং ফ্রীতেই নিচে দেয়া মাধ্যম গুলি ব্যবহার করে, নিজের ভিডিওর ভিউ বাড়াতে চাচ্ছেন, তাহলে অবশই কিছু সময় লাগবেই।
ইউটিউবের সার্চ রেজাল্ট থেকে ভিউ পাওয়ার জন্য কি করতে হবে ?
Google Search Engine এর মতোই YouTube এর নিজের একটি algorithm রয়েছে, যার মাধ্যমে YouTube যেকোনো বিষয়ে থাকা হাজার হাজার ভিডিও গুলির ভেতরে সেরা ভিডিও গুলি রেজাল্ট (result) হিসেবে লোকেদের তার প্রথম পাতায় দেখায়।
তাই, প্রথমেই আপনার ভিডিও গুলিকে, ইউটিউবের algorithm এর জন্য optimize করতে হবে।
এতে, আপনার ভিডিও গুলি ইউটিউবের প্রথম পাতায় রেজাল্ট হিসেবে দেখানোর সুযোগ ৭০% বেড়ে যাবে।
ফলে ভিডিও গুলিতে ভিউস অনেক বেশি পরিমানে বাড়বে।
তাই চলুন, YouTube search থেকে ভিউ পাওয়ার জন্য কি কি video optimization করতে হবে জেনেনেই।
আপনারা অবশই জানেন যে, ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সময়, Video title এবং description এর অপশনের সাথে সাথে আমাদের Video tags এর অপসন অবশই দেয়া হয়।
এই video tags অপশনে বা বক্সে, ভিডিওর সাথে জড়িত কিছু সঠিক ট্যাগ্স (tags) বা keywords আমাদের ব্যবহার করতে হয়।
সঠিক Tags এর ব্যবহারের ফলে, YouTube search algorithm অনেক সহজেই আপনার ভিডিওর বিষয় বা টপিক বুঝে যেতে পারে।
এতে, ভিডিওতে আপনার ব্যবহার করা video tags বা keywords গুলি দিয়ে লোকেরা যখন YouTube এ সার্চ করবে, তখন আপনার ভিডিও অনেক সহজেই দেখতে পাবেন।
তাই, প্রথমেই মনে রাখবেন, “YouTube search” থেকে অধিক ভিউ পাওয়ার জন্য, ভিডিওর সাথে জড়িত “Video tags” এর ব্যবহার সাংঘাতিক জরুরি।
উদাহরণ স্বরূপে,
আমি যদি একটি ভিডিও তৈরি করেছি “ইউটিউবের থেকে টাকা আয়” কিভাবে করবেন, এই বিষয় নিয়ে, তাহলে ভিডিও ট্যাগ্ ব্যবহার করা যাবে –
- ইউটিউবের থেকে ইনকাম
- Earn money from YouTube
- ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায়
- ইউটিউব থেকে আয় করার পদ্ধতি
- Online income from YouTube
এবং এরকম অনেক ধরণের tags বা keywords ব্যবহার করতে পারবেন, যেগুলি আপনার ভিডিওর সাথে জড়িত এবং যেগুলি অনেক জনপ্রিয়।
আমার ইউটিউবের ভিডিও গুলিতে ভিউ অনেক কম ছিল। এই মাধ্যমে আমি আমার অনেক ভিডিওতে ভিউ অধিক বেশি বাড়িয়ে নিয়েছি।
২. Keyword reach SEO video description
দেখুন, গুগল সার্চ হোক কি ইউটিউব সার্চ (search), সার্চ এর মাধ্যমে ফ্রি ট্রাফিক পাওয়ার জন্য, description এ সঠিক কীওয়ার্ড এর ব্যবহার অনেক জরুরি।
বা, এভাবেও বলা যেতে পারে যে, সার্চ ইঞ্জিন থেকে ইউটিউবের ভিডিওতে ভিউ পাওয়ার জন্য, “keyword reach video description” ব্যবহার করাটা অনেক জরুরি।
আপনি যেই keyword টার্গেট করে ভিডিও তৈরি করেছেন, সেই keyword ডেস্ক্রিপশনে (description) ২ বার অবশই ব্যবহার করবেন।
তাছাড়া, কোন বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করেছেন, সেই বিষয়টি ভিডিও ডেস্ক্রিপশনে সহজেই প্রকাশ পেতে হবে।
উদাহরণ স্বরূপে,
আমি যদি একটি ভিডিও তৈরি করেছি “How to increase YouTube video views” নিয়ে, তাহলে আমার ভিডিও ডেসক্রিপশন কিছু এভাবে হতে হবে –
“In this video I will guide you, how to increase YouTube video views in just 7 simple ways. The best 7 methods to increase your YouTube views“.
আপনারা অল্প ধ্যান দিয়ে দেখলেই জেনে যাবেন যে, আমি ওপরে লেখা ভিডিও ডেস্ক্রিপশনে আমার টার্গেট করা কীওয়ার্ড ২ বার ব্যবহার করেছি।
মনে রাখবেন, ভিডিও ডেসক্রিপশন, ৩০০ থেকে ৫০০ শব্দের ভেতরে লেখাটা লাভজনক।
এর সাথে, long-tail keywords ব্যবহার করার দিকেও আপনার ধ্যান দিতে হবে।
এভাবে, সাধারণ এবং keyword reach description লিখে, আমরা YouTube algorithm কে আমাদের ভিডিওর সঠিক তথ্য দিয়ে, ইউটিউব সার্চ এর দ্বারা ভিডিওর ভিউ বাড়িয়ে নিতে পারি।
৩. Content is king
আপনি যতই যা করে নিন, যদি আপনার ভিডিওর কনটেন্ট ভালো হয়নি বা আপনার তৈরি করা ভিডিও লোকেরা দেখে ভালো পাচ্ছেননা, তাহলে ইউটিউবে সফলতা পাওয়ার সুযোগ অনেক কম।
২০২০ এ, YouTube algorithm সব থেকে বেশি ধ্যান দিচ্ছে user behavior এর ওপরে।
মানে, আপনার ভিডিও দেখে লোকেরা কতটা ভালো পাচ্ছেন, সেটার ওপরেই YouTube যেকোনো ভিডিও রাংক (rank) করে।
এখন, লোকেরা আপনার ভিডিও লেখে ভালো পাচ্ছে কি না সেটা YouTube algorithm কিভাবে বুঝবে?
এর উত্তর হলো, “Video watch time” এর মাধ্যমে।
এখন, আমি যদি একটি ভিডিও তৈরি করেছি, যেটা ৫ মিনিট সময়ের।
ধরুন, আমার ভিডিও টোটাল ১০০ জন লোকেরা দেখেছেন।
এবং, যদি তাদের মধ্যে ৮০ জন প্রায় ৩ থেকে ৪ মিনিট করে আমার ভিডিও দেখেছেন।
তাহলে, এটার মানে এটাই যে আমার ভিডিওর কনটেন্ট ভালো হয়েছে এবং লোকেরা পছন্দ করার ফলেই, এতটা সময় তারা আমার ভিডিও দেখেছেন।
এভাবেই, আপনার প্রত্যেক ভিডিওতে ভিউ করা লোকেরা কতটা বেশি সময় আপনার ভিডিও দেখেছেন, সেই “watch time” এর ওপরে লক্ষ করেই, “YouTube algorithm” যেকোনো ভিডিওকে YouTube সার্চে রাংক করে।
তাই সোজা কথার একটাই কথা, আপনার তৈরি করা প্রত্যেক ভিডিওর কনটেন্ট, এভাবে বানাতে হবে যাতে লোকেরা সহজে তাদের সমস্যার সমাধান পেয়ে যান।
তাছাড়া, ভিডিওতে অপ্রয়োজনীয় বিষয় গুলি নিয়ে কথা না বলে, সোজা ভাবে কাজের বিষয় গুলি নিয়ে কথা বললে, লোকেরা ভিডিও দেখে অধিক রুচি (interest) পান।
এতে আপনার video watch time অবশই বৃদ্ধি পাবে।
৪. Keyword Rich Titles
এই বিষয়ে প্রায় আমরা সবাই জানি। ভিডিওর Title এ আমাদের টার্গেট করা কীওয়ার্ড (keyword) ব্যবহার করাটা সাংঘাতিক জরুরি।
কারণ, YouTube algorithm আপনার ভিডিওর টাইটেলে (title) ব্যবহার করা keywords পোড়ে বুঝতে পারে যে আপনার ভিডিওর বিষয় কি।
তাই, আপনি যদি নিজের ভিডিও টাইটেলে “targeted keywords” ব্যবহার না করেন, তাহলে YouTube আপনার ভিডিওর বিষয় বুঝতে পারবেনা।
ফলে, সার্চ রেজাল্টে আপনার ভিডিও সঠিক জায়গায় সঠিক কীওয়ার্ড এর জন্য দেখানো হবেনা।
তাই, যেই keywords গুলি টার্গেট করে ভিডিও তৈরি করছেন, সেগুলি নিজের ভিডিও টাইটেলে অবশই ব্যবহার করবেন।
উদাহরণ স্বরূপে,
যদি আপনি “ইন্টারনেট থেকে টাকা আয়” করার বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করছেন, তাহলে আপনার ভিডিও টাইটেল এভাবে হতে হবে।
“কিভাবে ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করবেন ? (৫ সহজ উপায়)“.
আপনারা লক্ষ করুন, আমার টাইটেল পোড়ে জেকেও সহজে বুঝে যেতে পারবেন যে, আমার ভিডিওর বিষয় কি।
তাছাড়া, আমি আমার টার্গেট করা কীওয়ার্ড অবশই টাইটেলে ব্যবহার করেছি।
এর ফলে, Google ও YouTube search algorithm সহজেই বুঝে যাবেন যে আমার ভিডিওর বিষয় কি।
YouTube search এর মাধ্যমে ভিডিওতে ভিউ বাড়ানোর জন্য এই স্টেপ অনেক বেশি জরুরি।
৫. Select highly searched keywords
আপনি যদি সব ধরণের ইউটিউব SEO, প্রক্রিয়া বা নিয়ম মেনে কাজ করছেন, কিন্তু তাও আপনার ইউটিউব ভিডিওতে ভিউ আসছেনা, তাহলে হতে পারে আপনি “Keyword research” না করেই ভিডিও তৈরি করছেন।
কীওয়ার্ড রিসার্চ এর মাধ্যমে, আমরা জেনেনিতে পারি যেকোনো বিষয় বা কীওয়ার্ড এ লোকেরা গুগল অথবা ইউটিউবের সার্চে কতটা সার্চ করেন।
Keyword research না করেই ভিডিও তৈরি করলে, ভিডিওতে টার্গেট করা কীওয়ার্ড বা বিষয় লোকেদের মধ্যে কতটা প্রচলিত বা জনপ্রিয় সেটা আমরা জানতে পারিনা।
ফলে, আমরা ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করছি যদিও, আমাদের বানানো ভিডিওর বিষয় নিয়ে ইউটিউবে সার্চ হচ্ছেনা।
এবং, এটাই সব থেকে বড়ো কারণ যার জন্য, আমাদের ইউটিউবে ভিউ আসছেনা।
তাই, ভিডিও তৈরি করার আগেই, keyword research এর মাধ্যমে ভিডিওতে টার্গেট করা keywords গুলিতে মাসে কতটা সার্চ হচ্ছে, সেটা জেনেনিতে হবে।
একটি keyword যদি মাসে ২০০ থেকে ৫০০ বার সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করা হচ্ছে, তাহলে সেই কীওয়ার্ড টার্গেট করে ভিডিও তৈরি করলে, ভিউ পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
YouTube keyword research এর জন্য এই টুল গুলি ব্যবহার করতে পারবেন –
- Ahrefs
- Google Trends
- YouTube auto suggest
- Keywordtool.io
- TubeBuddy
- VidIQ
তাহলে, ওপরে দেয়া free YouTube keyword research tool গুলি ব্যবহার করে, আপনারা নিজের ভিডিওর জন্য লাভজনক কীওয়ার্ড বেঁচে নিতে পারবেন।
৬. Create video backlink
ব্লগিং এর মতোই, আজকাল YouTube video গুলিতে ব্যাকলিংক থাকাটা অনেক জরুরি।
এতে, গুগল বা ইউটিউবের search algorithm আপনার ভিডিওকে অনেক পপুলার এবং জনপ্রিয় বলে মনে করেন।
তাই, ভিডিও ব্যাকলিংক তৈরি করে, ইউটিউবের সার্চ এর মাধ্যমে ভিডিওর ভিউ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
ভিডিওতে ব্যাকলিংক থাকা মানে, আপনার ভিডিওর লিংক (video link) অন্য ওয়েবসাইট বা ব্লগে থাকা বা ব্যবহার করা।
তাই, ভিডিওর ব্যাকলিংক তৈরি করার জন্য আপনি, quora ব্যবহার করতে পারবেন।
Quora অনেক নামকরা ও জনপ্রিয় একটি “প্রশ-উত্তর ওয়েবসাইট“, যেখান থেকে আশা ব্যাকলিংক এর চাহিদা ও মান অনেক বেশি।
তাছাড়া, আপনি নিজের ব্লগ তৈরি করে, নিজের বানানো ভিডিও গুলি embed করে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন।
তাহলে, ওপরে আমি যেগুলি SEO র নিয়ম বা উপায় বললাম, সেগুলি ব্যবহার করে আপনারা Google search এবং YouTube search এর মাধ্যমে, ইউটিউবের ভিউ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
Other important factors to increase YouTube views
YouTube SEO optimization ছাড়াও অনেক কিছু রয়েছে, যেগুলি আপনার ভিডিওতে অধিক ভিউ আনতে সাহায্য করবে।
কারণ, SEO optimization এর মাধ্যমে যদিও আমরা আমাদের ভিডিও গুলি সার্চ রেজাল্ট পেজের সেরা top ৫ position এ নিয়ে আসতে পারবো, কিন্তু লোকেরা অন্য ৪ টি ভিডিও ছেড়ে আমাদের ভিডিও কেন দেখবে ?
তাই, SEO ছাড়াও আমাদের অন্য কিছু optimization করতে হবে, যাতে লোকেরা সহজেই আমাদের ভিডিওতে ক্লিক কোরে ভিডিও দেখা শুরু করেন।
১. Choose a good thumbnail
আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করা thumbnail, আকর্ষণীয় এবং ভিডিওর সাথে জড়িত হতে হবে। প্রায়, ৮০% ইউটিউবের ভিডিও লিংকে লোকেরা thumbnail দেখেই ক্লিক করেন।
Thumbnail ছবিতে high quality image ব্যবহার করবেন।
তাছাড়া, Bold font style ব্যবহার করার সাথে সাথে স্পষ্ট ভাবে লিখা থাকতে হবে।
আকর্ষণীয় (Attractive) thumbnail design থাকলে, সহজেই দ্রুত পরিমানে আপনার ভিউস বৃদ্ধি পাবে।
২. Make your title short and interesting
আপনি যেই ভিডিও টাইটেল ব্যবহার করবেন বা লিখবেন, সেটা ছোট এবং স্পষ্ট হতে হবে। তাহলেই, লোকেরা সহজে আপনার ভিডিওর বিষয়টি বুঝতে পারবেন এবং ভিডিও দেখার জন্য ক্লিক করবেন।
এমনিতে, নিজের বানানো ভিডিও নিজেই সোশ্যাল মিডিয়াতে (Facebook, Twitter, Instagram) শেয়ার করাটা ভালো কাজ না যদিও কিছু পরিমানে শেয়ার করে, নিজের ভিডিও গুলি লোকেদের কাছে প্রচার করে, ভিউস বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
৪. With blogging
নিজের ইউটিউবের চ্যানেলের সাথে জড়িত একটি ব্লগ বানানো থাকলে, আপনি আপনার ব্লগে আর্টিকেল লিখে, তাতে video embed করে, ব্লগের থেকে ব্যাকলিংক ও ভিউ (views) দুটোই পেয়ে যেতে পারবেন।
আমি, এই মাধ্যমে আমার ইউটিউবের চ্যানেলে থাকা ভিডিও গুলিতে প্রচুর ভিউস ও সাবস্ক্রাইবার পেয়ে যাই।
আমাদের শেষ কথা,
তাহলে, যদি আপনিও ভাবছেন, “কিভাবে ইউটিউবের ভিউ বাড়াবেন” বা “ভিডিওর ভিউ বাড়ানোর নিয়ম গুলি কি কি, তাহলে ওপরে দেয়া প্রত্যেকটি স্টেপ আপনার কাজে আসবে।
মনে, রাখবেন যে, ইউটিউবের ভিডিও গুলিতে প্রচুর ভিউ পাওয়ার জন্য আপনার হয়তো “গুগল সার্চ” নাহলে “ইউটিউবের সার্চ” এর সাহায্য নিতেই হবে।
অন্য কোনো মাধ্যমে, অধিক ভিউ পাওয়াটা সম্ভব না YouTube এর ক্ষেত্রে।
তাই, ওপরে আমি যা যা বিষয় নিয়ে আপনাদের বললাম, সেগুলি কিন্তু সাংঘাতিক জরুরি যদি আপনি ইউটিউব ভিডিওতে অধিক ভিউস বাড়াতে চাচ্ছেন।
0 responses on "কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়বে ? (Increase video views)"