আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানবেন, আমরা অনলাইন জব কিভাবে করব এবং অনলাইন জব ওয়ার্ক ফ্রম হোম এর জন্যে কোথায় সুযোগ থাকছে। (How To Start Online Jobs).
টেকনোলজির ব্যাপক প্রসারের দরুন এখনকার সময়ে ৯টা-৫টার চাকরির ধারণাটা অনেকটাই ফিকে হয়ে এসেছে।
বরং, এখন চলছে অনলাইন চাকরির জমানা; যেখানে আপনি ইন্টারনেটের সাহায্যে বাড়ি বসেই পেয়ে যাবেন হাজার-একটা জবের অপশন।
তাই ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম (online income from home) এর বিষয়টা আজকের সময়ে খুবএকটা কঠিন কাজ না বললে আমি ভুল হবোনা।
বিশেষত, করোনা মহামারীর সময় থেকেই অনলাইন শিক্ষার প্রসারের সুযোগ বৃদ্ধির পাশাপাশি অনলাইন জবের ক্ষেত্রেও ঘটেছে আমূল পরিবর্তন।
অনেক মানুষই অফিসে গিয়ে কাজ করার পরিবর্তে, অনলাইনে বাড়ি থেকেই পার্ট-টাইম বা ফ্রীলান্সিং কাজই করতে পছন্দ করেন।
এক্ষেত্রে, অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করাটা কতটা সত্যি ? এই বিষয়ে আমি আগেই আপনাদের বলেছি।
তবে, এই মানুষগুলোর মতো যদি আপনারও অনলাইন জব করার ইচ্ছে থাকে;
অথচ, কিভাবে অনলাইন জব পাবেন, সেই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না থাকে, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে এমন সব অনলাইন জব ওয়েবসাইট/পোর্টাল কিংবা ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেসের সন্ধান দেবে, যেখান থেকে আপনি ১০০% নিশ্চিত সুরক্ষিত জবের খোঁজ পেতে পারবেন।
অনলাইন জব কিভাবে করব – (ওয়ার্ক ফ্রম হোম)
প্রায় প্রতিটা অনলাইন জব প্ল্যাটফর্মের ক্ষেত্রেই নিজেকে রেজিস্টার করার পদ্ধতিটা অনেকটাই একইরকমের।
এখানে আপনাকে নিজের ইমেইল আইডি/ফোন নম্বর দিয়ে একটা প্রফেশনাল জব প্রোফাইল খুলতে হয়।
সেই প্রোফাইলের মাধ্যমে আপনার সাধারণ ব্যক্তিগত ও পেশা-সংক্রান্ত তথ্যগুলো যুক্ত করে, আপনি যে ধরণের পেশায় কাজ করতে চাইছেন সেই ব্যাপারে প্রোফাইলে আপডেট দিতে হয়।
এরপর, আপনাকে এই সাইটগুলোতে নিজের রেজ্যুমে বা বায়োডাটা আপলোড করে নিয়োগকারী বা রিক্রুটারদের নজর আকৃষ্ট করতে হয়।
কিংবা, আপনি এই কোম্পানিদের দেওয়া জব পোস্টিংগুলোতে সরাসরি আবেদন করে কিংবা তাদের রিক্রুটার বা এইচআরদের সাথে চ্যাট করেও জবের জন্যে আবেদন করতে পারেন।
এইভাবে, আপনি এই ধরণের অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো থেকে অনলাইন জব পেতে পারেন।
এর মধ্যে বেশি কিছু অনলাইন জব পোস্টিং প্ল্যাটফর্ম, আপনাকে বিনামূল্যে বা নির্দিষ্ট কিছু সাবস্ক্রিপশন ফীর বিনিময়েও প্রোফাইল খুলতে দিয়ে থাকে।
সেরা ১১টি অনলাইন জব পাওয়ার প্ল্যাটফর্মের তালিকা:
আসলে, অনলাইন জবের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষই ফ্রিল্যান্সিং বা কন্ট্রাকচুয়াল জব গুলো করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
আর, বিশ্বের প্রায় সমস্ত কোম্পানি বা স্টার্টআপগুলো এখনকার সময়ে ফ্রিল্যান্সার বা ঠিকাদার কর্মীদেরই নিয়োগ করতে বেশি পছন্দ করে।
যে কারণে, অনলাইনে কাজ পাওয়ার সুযোগটা এখন অনেকটাই বেশি থাকে।
বর্তমানে, ইন্টারনেট দুনিয়াতে অসংখ্য জব পোর্টাল, ফ্রীলান্সিং প্ল্যাটফর্ম এবং নেটওয়ার্কিং স্পেস রয়েছে।
তবে, সবক্ষেত্রেই যে এই প্ল্যাটফর্মগুলো থেকে আপনি নিরাপদ ও সুরক্ষিত অনলাইন জব পাবেন, তা কিন্তু নয়।
এই অনলাইন দুনিয়াতে ঠগ-জোচ্চোরেরও কিন্তু অভাব নেই।
তাই, আমরা এখানে আপনাকে এমন কয়েকটি সুরক্ষিত ও বিশ্বাসযোগ্য অনলাইন জব প্ল্যাটফর্মের কথা জানালাম,
যেখান থেকে প্রতারণার সম্ভাবনা খুবই কম থাকবে।
১. Upwork
Upwork হল অন্যতম জনপ্রিয় একটা ফ্রীল্যান্সিং ওয়েবসাইট, যেখানে প্রায় ১২মিলিয়ন ফ্রীলান্সার রয়েছেন।
এখানে প্রায় ৫মিলিয়নের মতো রেজিস্টার্ড ক্লায়েন্টও রয়েছে, যেখান থেকে আপনি পেয়ে যেতে পারেন আপনার পছন্দমতো অনলাইন জব।
Upwork-এর সবথেকে বড় সুবিধা হল এই যে, এই মার্কেটপ্লেসটি নতুন ফ্রীল্যান্সারদের জন্যে যথেষ্ট সস্তা, ইউসার-ফ্রেন্ডলি এবং কার্যকরী।
এখানে আপনি বিভিন্ন ধরণের প্রজেক্ট সহজেই খুঁজে পেতে পারেন।
এছাড়াও, এই সাইট থেকে আপনি Dropbox, Microsoft ও Airbnb-এর মতো ব্র্যান্ডের সাথেও কাজের সুযোগ পেতে পারেন।
✔ সেরা জব অপশন: SEO, মোবাইল ও অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইনিং, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ জব ও অন্যান্য।
২. Freelancer
বিশ্বের অন্যতম বড় ক্রাউডসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস হিসেবে Freelancer.com-এর যথেষ্ট নাম রয়েছে।
আপনি এখানে বিভিন্ন ছোট ও মাঝারি মাপের ব্যবসার জব পোস্টিং পাবেন।
এমনকি, আপনি এখান থেকে প্রায় ২৪০টিরও বেশি দেশের কোম্পানিগুলোর সাথে কাজের সুযোগ পেতে পারেন।
এই প্ল্যাটফর্মে আপনি সহজেই নিজেকে রেজিস্টার করে নিয়ে সরাসরি ক্লায়েন্টদের সাথে কথা বলে কাজের জন্যে আবেদন করতেও পারবেন।
Freelancer-এর সাথে যুক্ত Boeing, Microsoft, Intel-এর মতো বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথেও আপনি কাজ করার মওকা পেতে পারেন।
✔ সেরা জব অপশন: ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং, রাইটিং, লোগো ডিজাইনিং, সেলস, অ্যাকাউন্টিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ও ইত্যাদি।
৩. Toptal
যদি টেকনোলজি বা ম্যানেজমেন্ট হয়ে থাকে আপনার কাজের বিষয়,
তবে Toptal হতে পারে আপনার জন্যে সেরা অনলাইন জব হায়ারিং প্ল্যাটফর্ম।
এই হায়ারিং প্ল্যাটফর্মে যেহেতু সেরার সেরা ফ্রীলান্সারদেরই সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে,
তাই এখান থেকে কাজ পাওয়াটা অনেকটাই বেশি চ্যালেঞ্জিং।
কিন্তু, আপনার যদি নিজের কাজের বিষয়ে যথেষ্ট বিশ্বাস থাকে,
তাহলে এখান থেকে আপনি ভালো-ভালো জায়গায় কাজের সুযোগ পেতে পারেন।
এই Toptal-এর সাথে Emirates, J.P Morgan, Hewlett-Packard, Motorola, Airbnb-এর মতো বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর সংযোগ রয়েছে।
✔ সেরা জব অপশন: ওয়েব ডিজাইনিং ও ডেভেলপমেন্ট, প্রজেক্ট ও প্রোডাক্ট ম্যানেজিং, ফাইন্যান্স, ইঞ্জিনিয়ারিং ও অন্যান্য।
৪. SimplyHired
অনলাইনে ফ্রীলান্সিং বা পার্ট-টাইম জব খোঁজার ক্ষেত্রে SimplyHired আপনাকে সহজেই জব পেতে সহায়তা করতে পারে।
এখানে জব পোস্টিং করা যেমন সোজা, তেমনই ফ্রীলান্সার হিসেবে নিজেকে এনরোল করাটাও অনেকটাই সহজ।
এখানে আপনি টপ স্যালারির ভিত্তিতেও জব খুঁজে দেখতে পারবেন।
এই ওয়েবসাইটে আপনি মোট ১২ ধরণের ভাষার ২৪টি দেশ থেকে চাকরি পাওয়ার সুযোগ পেতে পারেন।
এখানে আপনি শুধুমাত্র আপনার ইন্টারেস্টের ভিত্তিতেও জব ফিল্টার করে দেখতে পারবেন।
SimplyHired-এ বিনামূল্য ও পেইড দুটো ভার্শনই আছে।
✔ সেরা জব অপশন: এন্ট্রি-লেভেল জবস, যেমন- সেলস, ওয়্যারহাউস পসিশন, কাস্টমার সার্ভিস ও ইত্যাদি।
৫. Indeed
Indeed হল বিশ্বের একটা সেরা এমপ্লয়মেন্ট ওয়েবসাইট, যেখানে প্রায় ২৫০মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারীরা রয়েছে।
এই ওয়েবসাইটে যতটা সহজে জব লিস্টিং করা যায়, ততটাই সহজে অনলাইন জবও খুঁজে পাওয়া যায়।
এখানে আপনি সহজেই জব টাইটেল, ইন্ডাস্ট্রি, কীওয়ার্ড, ও লোকেশনের ভিত্তিতে জব ফিল্টার করে নিতে পারবেন।
এর ফলে, এখান থেকে আপনার জন্যে সেরা জবটা খুঁজে পাওয়াটা অনেকটাই সোজা হবে।
আপনি এখানে ফ্রীলান্সিং, পার্টটাইম ও ইন্টার্নশিপের মতো কাজও পেয়ে যাবেন।
আর, এখানে প্রোফাইল বানিয়ে রেজুমে আপলোড করার প্রক্রিয়াটাও যথেষ্ট সহজ।
✔ সেরা জব অপশন: রিয়েল এস্টেট এজেন্ট, ফার্মাসিস্ট, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, কনটেন্ট রাইটিং, সেলস ম্যানেজমেন্ট, ফাইন্যান্স, SEO এক্সিকিউটিভ ও অন্যান্য।
৬. Guru
ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেস হিসেবে Guru যথেষ্ট জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
এখানে ক্লায়েন্টরা সহজেই ফ্রীল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ করে কাজের জন্যে নিয়োগ করতে পারে।
এখানে আপনি প্রায় ১লাখেরও বেশি জব পোস্টিং পেয়ে যাবেন।
তুলনামূলকভাবে নতুন হলেও, এই জব পোস্টিং ওয়েবসাইটে প্রায় ১৫লাখেরও বেশি মানুষ যুক্ত রয়েছে।
এখানেও আপনি বিনামূল্যে ও পেইড দুই ধরণের পরিষেবাই পেতে পারেন।
✔ সেরা জব অপশন: প্রোগ্রামিং ও ডেভেলপমেন্ট, রাইটিং, ট্রান্সলেশন, ডিসাইন ও আর্ট, সেলস মার্কেটিং, ফাইন্যান্স, লিগাল, এডুকেশন ও ট্রেনিং ইত্যাদি।
৭. LinkedIn
LinkedIn হল সারা পৃথিবীর অন্যতম বিখ্যাত সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে একটি।
এখানে আপনি প্রতিদিন বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে লাখেরও বেশি জব পোস্টিং দেখতে পেয়ে যাবেন।
এমনকি, LinkedIn-এ আপনি ফ্রীলান্সিং থেকে শুরু করে ফুলটাইম ও পার্টটাইম জবের জন্যেও আবেদন করতে পারবেন।
এই ওয়েবসাইটটিতে আপনি বিনামূল্যেই ফ্রীলান্সিং প্রোফাইল বানাতে পারবেন।
তবে, এখানেও ফ্রি ও প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশনের নানান প্যাকেজও রয়েছে।
আপনি এখানে কোনোরকমের টেস্ট বা স্ক্রীনিং ছাড়াই সাইন আপ করতে পারবেন।
✔ সেরা জব অপশন: ইঞ্জিনিয়ারিং, বিসনেস ডেভেলপ্যামেন্ট, ফাইন্যান্স, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ, রিটেল অ্যাসোসিয়েট, কাস্টমার সার্ভিস, অপারেশন্স, আইটি, মার্কেটিং, হিউমান রিসোর্স ও অন্যান্য।
৮. Fiverr
যদি আপনি শর্ট-টার্ম প্রজেক্ট বা পার্টটাইম জব খোঁজেন, তাহলে আপনি নিঃসন্দেহে নিজেকে Fiverr-এ রেজিস্টার করতে পারেন।
এই অনলাইন জব পোর্টালটি মোট ২৫০টি ক্যাটেগরিতে জব লিস্টিং পোস্ট করে থাকে।
মূলত, এই পোর্টালের কাজই হল ডিজিটালভাবে বিসনেস ও ফ্রীল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগ তৈরী করে তোলা।
আপনি যদি নতুন ফ্রীলান্সার হিসেবে অনলাইন জবের জন্যে অ্যাপ্লাই করেন, তাহলে Fiverr হতে পারে আপনার জন্যে অন্যমত সেরা একটা জায়গা।
✔ সেরা জব অপশন: কন্টেন্ট রাইটিং, ফোটোগ্রাফি, ভিডিও ক্রিয়েশন, ওয়েব ডিসাইনিং, মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপিং, রাইটিং, প্রোগ্রামিং, ভিডিও এডিটিং ও ইত্যাদি।
৯. 99designs
99designs হল লোগো, ওয়েব ও গ্রাফিক ডিজাইনিংয়ের জন্যে অন্যতম সেরা একটা ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেস।
এটা ডিজাইনারদের জন্যে সেরা একটা কমিউনিটি হিসেবে কাজ করে; যেখানে একজন বিগিনার হিসেবে কিংবা একজন পেশাদার হিসেবে আপনি যথেষ্ট গ্রহণযোগ্যতা পাবেন।
এখানে আপনাকে ক্লায়েন্টদের প্রয়োজনমতো তাদের লোগো, ওয়েব কিংবা গ্রাফিক ডিজাইনিং করে দিতে হবে।
তবে, এর বিভিন্ন লোগো কন্টেস্টে আপনাকে অন্যান্য প্রতিযোগীদের মতো অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে হবে এবং আপনার লোগো ডিজাইনিং ক্লায়েন্টের পছন্দ হলে, তবেই আপনি টাকা পাবেন।
✔ সেরা জব অপশন: গ্রাফিক, ওয়েব ও লোগো ডিজাইনিং।
১০. PeoplePerHour
প্রতি ঘন্টার ভিত্তিতে অনলাইন জব করতে চাইলে, PeoplePerHour আপনার জন্যে হতে পারে আদর্শ একটা প্ল্যাটফর্ম।
এখানে ক্লায়েন্ট ও ফ্রীল্যান্সারদের মধ্যে সহজেই সংযোগ তৈরী করে দেওয়া হয়।
এই প্ল্যাটফর্মে যখন ক্লায়েন্টরা কোনো জব পোস্টিং করে,
তখন এর আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স-বেসড প্রোগ্রাম দ্রুত সেই কাজের জন্যে সেরা ফ্রীল্যান্সিং প্রোফাইলগুলো খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
তবে, এখানে কেবলমাত্র সেরা ট্যালেন্টদেরকেই কাজের জন্যে বেছে নেওয়া হয়।
আর, এখানে আপনি যথাযথ অর্থের বিনিময়েই প্রজেক্ট পাবেন।
✔ সেরা জব অপশন: টেকনোলজি প্রোগ্রামিং, রাইটিং ও ট্রান্সলেশন, ডিজাইনিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, মিউসিক ও অডিও, সেলস, ভিডিও, ইমেজ ও ফোটোগ্রাফি ইত্যাদি।
১১. Behance
ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস হিসেবে Behance কিন্তু গ্রাফিক ডিজাইনারদের কাছে অনেকটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
একজন ডিজাইনার হিসেবে আপনি এখানে বিভিন্ন বিখ্যাত মার্চেন্টদের সাথে কাজ করারও সুযোগ পাবেন।
এমনকি, আপনি ফ্রীলান্সিংয়ের পাশাপাশি এখানে ফুলটাইম, পার্টটাইম, এবং ইন্টারশিপ প্রজেক্টেও অ্যাপ্লাই করতে পারবেন।
আপনি কানাডা, বেলজিয়াম, মার্কিন যুক্তরাষ্টের মতো দেশের প্রজেক্টেও কাজের চান্স পেতে পারেন।
বিশেষ করে, এই Behance মার্কেটপ্লেসটি কনসেপ্ট আর্টের জন্যে ব্যাপকভাবে পরিচিত।
✔ সেরা জব অপশন: গ্রাফিক ডিজাইনিং, কনসেপ্ট আর্ট, ফটোগ্রাফি, ফ্যাশন, ব্র্যান্ডিং, ফ্যাশন ও অন্যান্য।
আমাদের শেষ কথা,,
আপনারা যদি ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করার কথা ভাবছেন, তাহলে ওপরের প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করুন।
আমাদের আজকের ‘অনলাইন জব কিভাবে করব’ নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি এখানেই শেষ হল।
ঘরে বসে অনলাইন ওয়ার্ক ফ্রম হোম জব এর ক্ষেত্রে এই অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলো আপনার দারুন কাজে লাগবে।
আমাদের আজকের এই অনলাইন জব করার উপায় বা নিয়ম নিয়ে লিখা আর্টিকেলটি এখানেই শেষ হলো।
লেখাটি যদি আপনার কোনো ভাবেই কাজে লেগে থাকে, তাহলে নিচে কমেন্ট করে অবশই জানিয়ে দিবেন।